০৯:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ঢাকার প্রথম পর্ব শেষ করলো বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সপ্তম আসর

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:১৮:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ১৫১০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকার প্রথম পর্ব শেষ করলো বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সপ্তম আসর। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রাজশাহী রয়েলস। আর তলানিতে রংপুর রেঞ্জার্স। ব্যাট ও বল হাতে বিদেশীদের চেয়ে এগিয়ে দেশীয় ক্রিকেটাররা। তবে, সপ্তম আসরেও অব্যবস্থাপনার দায় এড়াতে পারেনি আয়োজকরা। বিভিন্ন রংয়ের হেলম্যাট পড়ে যেমন নেমেছেন ব্যাটসম্যানরা। তেমনি সিলেটের ক্রিসমার সান্তকির নো-বল বিতর্কের জন্ম দিতে শুরু করেছে প্রথম পর্বেই।

বিপিএল মানেই চার-ছক্কার বৃষ্টি। বিপিএল মানেই জমজমাট লড়াই। অথচ প্রথম পর্ব শেষে তেমন আমেজ মিলেছে সামান্যই। উত্তাপ ছড়ানো আসরে নিরুত্তাপ পারফরম্যান্স দেখলো সমর্থকরা।

এবারের আসরে এখন পর্যন্ত সফল দল রাজশাহী রয়েলস। দুই ম্যাচে শতভাগ জয় রাজশাহীর। একটি করে ম্যাচ বেশি খেললেও সমান দুটি করে জয় আছে ঢাকা প্লাটুন ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের। টুর্নামেন্টে অপরাজিত খুলনা টাইগার্সও। পয়েন্ট টেবিলে সবার উপরে রাজশাহী আর এখন পর্যন্ত জয় না পাওয়া সিলেট ও রংপুর আছে টেবিলের তলানিতে।

রান করার দিক দিয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে ঢাকা প্লাটুন। দলীয় সর্বোচ্চ ১৮২ রান ঢাকার। আর সর্বোনিম্ন ৬৮ রান রংপুর রেঞ্জার্সের।

ঢাকার প্রথম পর্বে মোট ছক্কা ৮৭টি। সবচেয়ে বেশি ৯টি ছক্কা হাকিয়েছে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের লঙ্কান ব্যাটসম্যান দাসুন সানাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮টি ছক্কা চট্টগ্রামের ইমরুলের দখলে।

ব্যক্তিগত রান সংগ্রাহকের তালিকায় সফল জাতীয় ক্রিকেটাররা। সেরা পাচের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশের। ১১৭ রান নিয়ে সবার উপরে ইমরুল কায়েস।

সপ্তম আসরে এখনো সেঞ্চুরির দেখা মেলেনি। তবে, অর্ধশতক পেয়েছেন দশ ক্রিকেটার।

বোলিংয়েও দেশী ক্রিকেটারদের আধিপত্য স্পস্ট। টপ ফাইভের তিনজনই বাংলাদেশের। তবে, ৫ উইকেট নিয়ে সবার উপরের ঢাকা প্লাটুনের শ্রীলংকার অল রাউন্ডার থিসারা পেরেরা।

মাঠের লড়াই ছাড়াও চরম অব্যবস্থাপনা ফূটে উঠেছে বিপিএলেরে সপ্তম আসরে। উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট থান্ডারের দুই ব্যাটসম্যান মাঠে নেমেছেন দুই রংয়ের হেলমেট পরে।

ঢাকা পর্বে গ্যালারিতে ছিলো হাহাকার। ২০০ টাকার টিকিটও নজর কাড়তে পারেনি দর্শকদের।

সবকিছু ছাড়িয়ে আলোচনায় সিলেটের পেসার ক্রিসমার সান্তকির নো-বল। যা রীতিমতো জন্ম দিচ্ছে ফিক্সিং বিতর্কের।

চট্টগ্রাম পর্বে এমন অব্যবস্থানপনা থেকে বেরিয়ে আসবে বঙ্গবন্ধু বিপিএল। আর মাঠে ফিরবে জমজমাট লড়াই, এমনটাই প্রত্যাশা সমর্থকদের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঢাকার প্রথম পর্ব শেষ করলো বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সপ্তম আসর

আপডেট সময় : ১১:১৮:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯

ঢাকার প্রথম পর্ব শেষ করলো বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সপ্তম আসর। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রাজশাহী রয়েলস। আর তলানিতে রংপুর রেঞ্জার্স। ব্যাট ও বল হাতে বিদেশীদের চেয়ে এগিয়ে দেশীয় ক্রিকেটাররা। তবে, সপ্তম আসরেও অব্যবস্থাপনার দায় এড়াতে পারেনি আয়োজকরা। বিভিন্ন রংয়ের হেলম্যাট পড়ে যেমন নেমেছেন ব্যাটসম্যানরা। তেমনি সিলেটের ক্রিসমার সান্তকির নো-বল বিতর্কের জন্ম দিতে শুরু করেছে প্রথম পর্বেই।

বিপিএল মানেই চার-ছক্কার বৃষ্টি। বিপিএল মানেই জমজমাট লড়াই। অথচ প্রথম পর্ব শেষে তেমন আমেজ মিলেছে সামান্যই। উত্তাপ ছড়ানো আসরে নিরুত্তাপ পারফরম্যান্স দেখলো সমর্থকরা।

এবারের আসরে এখন পর্যন্ত সফল দল রাজশাহী রয়েলস। দুই ম্যাচে শতভাগ জয় রাজশাহীর। একটি করে ম্যাচ বেশি খেললেও সমান দুটি করে জয় আছে ঢাকা প্লাটুন ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের। টুর্নামেন্টে অপরাজিত খুলনা টাইগার্সও। পয়েন্ট টেবিলে সবার উপরে রাজশাহী আর এখন পর্যন্ত জয় না পাওয়া সিলেট ও রংপুর আছে টেবিলের তলানিতে।

রান করার দিক দিয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে ঢাকা প্লাটুন। দলীয় সর্বোচ্চ ১৮২ রান ঢাকার। আর সর্বোনিম্ন ৬৮ রান রংপুর রেঞ্জার্সের।

ঢাকার প্রথম পর্বে মোট ছক্কা ৮৭টি। সবচেয়ে বেশি ৯টি ছক্কা হাকিয়েছে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের লঙ্কান ব্যাটসম্যান দাসুন সানাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮টি ছক্কা চট্টগ্রামের ইমরুলের দখলে।

ব্যক্তিগত রান সংগ্রাহকের তালিকায় সফল জাতীয় ক্রিকেটাররা। সেরা পাচের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশের। ১১৭ রান নিয়ে সবার উপরে ইমরুল কায়েস।

সপ্তম আসরে এখনো সেঞ্চুরির দেখা মেলেনি। তবে, অর্ধশতক পেয়েছেন দশ ক্রিকেটার।

বোলিংয়েও দেশী ক্রিকেটারদের আধিপত্য স্পস্ট। টপ ফাইভের তিনজনই বাংলাদেশের। তবে, ৫ উইকেট নিয়ে সবার উপরের ঢাকা প্লাটুনের শ্রীলংকার অল রাউন্ডার থিসারা পেরেরা।

মাঠের লড়াই ছাড়াও চরম অব্যবস্থাপনা ফূটে উঠেছে বিপিএলেরে সপ্তম আসরে। উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট থান্ডারের দুই ব্যাটসম্যান মাঠে নেমেছেন দুই রংয়ের হেলমেট পরে।

ঢাকা পর্বে গ্যালারিতে ছিলো হাহাকার। ২০০ টাকার টিকিটও নজর কাড়তে পারেনি দর্শকদের।

সবকিছু ছাড়িয়ে আলোচনায় সিলেটের পেসার ক্রিসমার সান্তকির নো-বল। যা রীতিমতো জন্ম দিচ্ছে ফিক্সিং বিতর্কের।

চট্টগ্রাম পর্বে এমন অব্যবস্থানপনা থেকে বেরিয়ে আসবে বঙ্গবন্ধু বিপিএল। আর মাঠে ফিরবে জমজমাট লড়াই, এমনটাই প্রত্যাশা সমর্থকদের।