১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজের চাষ করে সফলতা পেয়েছে মেহেরপুরের চাষীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:০৬:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৫১৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজের চাষ করে সফলতা পেয়েছে মেহেরপুরের চাষীরা। পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন–পিকেএসএফের সহযোগিতায় এ অর্জন দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি ও সঙ্কট পূরণে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সংস্থাটি। এই সফলতা দেখতে জেলার মাঠে মাঠে এখন মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কৃষি বিজ্ঞানীরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। শুরু করেছেন কৃষকদের নিয়ে কর্মশালা ও মাঠদিবস।

পেঁয়াজ এতোদিন এক মৌসুমী ফসল ছিল। উৎপাদনের পর চাষী দাম না পেলেও, বছরের কোনো কোনো সময় ঝাঁঝে পুঁড়েছে ক্রেতারা। দাম বাড়ার সাথে সাথে বাজারে দেখা দেয় সঙ্কট। বিদেশ থেকে এনেও ঘাটতি পূরণ করা যায় না। পেঁয়াজ নিয়ে বিতর্কের ঝড় এখন প্রতিবছরের ঘটনা।

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের সফল চাষে এখন এটা বারোমাসি ফসল। পিকেএসএফের মসলা গবেষণা কেন্দ্রের উদ্ভাবিত বারি-৫ জাতের পেঁয়াজের বীজ পরীক্ষামূলকভাবে বপন সফল হয়েছে। চাষীরা বলছে, ৯০ থেকে ১১০ দিনের মধ্যে এই পেঁয়াজ বিঘায় ১২০ থেকে ১৫০ মন পর্যন্ত উৎপাদন হয়। প্রতি বিঘা চাষ করতে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ পড়ে। আর, আয় হয় প্রায় তিন লাখ টাকা।

সংরক্ষণ করা গেলে দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি কমবে বলে মনে করেন, সংশ্লিষ্টরা। এই পেঁয়াজ চাষ ও সংরক্ষণের জন্য চাষীদের পাশে থাকা জরুরি বলে মনে করেন, বিশেষজ্ঞরা। গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের চাষে কৃষকের পাশে দাঁড়াবে সরকার। সারাদেশে আবাদ হলে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজের চাষ করে সফলতা পেয়েছে মেহেরপুরের চাষীরা

আপডেট সময় : ০২:০৬:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০

গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজের চাষ করে সফলতা পেয়েছে মেহেরপুরের চাষীরা। পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন–পিকেএসএফের সহযোগিতায় এ অর্জন দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি ও সঙ্কট পূরণে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সংস্থাটি। এই সফলতা দেখতে জেলার মাঠে মাঠে এখন মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কৃষি বিজ্ঞানীরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। শুরু করেছেন কৃষকদের নিয়ে কর্মশালা ও মাঠদিবস।

পেঁয়াজ এতোদিন এক মৌসুমী ফসল ছিল। উৎপাদনের পর চাষী দাম না পেলেও, বছরের কোনো কোনো সময় ঝাঁঝে পুঁড়েছে ক্রেতারা। দাম বাড়ার সাথে সাথে বাজারে দেখা দেয় সঙ্কট। বিদেশ থেকে এনেও ঘাটতি পূরণ করা যায় না। পেঁয়াজ নিয়ে বিতর্কের ঝড় এখন প্রতিবছরের ঘটনা।

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের সফল চাষে এখন এটা বারোমাসি ফসল। পিকেএসএফের মসলা গবেষণা কেন্দ্রের উদ্ভাবিত বারি-৫ জাতের পেঁয়াজের বীজ পরীক্ষামূলকভাবে বপন সফল হয়েছে। চাষীরা বলছে, ৯০ থেকে ১১০ দিনের মধ্যে এই পেঁয়াজ বিঘায় ১২০ থেকে ১৫০ মন পর্যন্ত উৎপাদন হয়। প্রতি বিঘা চাষ করতে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ পড়ে। আর, আয় হয় প্রায় তিন লাখ টাকা।

সংরক্ষণ করা গেলে দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি কমবে বলে মনে করেন, সংশ্লিষ্টরা। এই পেঁয়াজ চাষ ও সংরক্ষণের জন্য চাষীদের পাশে থাকা জরুরি বলে মনে করেন, বিশেষজ্ঞরা। গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের চাষে কৃষকের পাশে দাঁড়াবে সরকার। সারাদেশে আবাদ হলে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হবে।