০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

করোনা মোকাবিলায় মাঠে নেই চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনের প্রার্থীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:১৫:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মে ২০২০
  • / ১৫১০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা মোকাবিলায় মাঠে নেই স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীরা। ২১ মার্চ নির্বাচন স্থগিত হওয়ার পর, দু’-একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা গেলেও ২৬ মার্চ সাধারণ ছুটির পর থেকে মেয়র কিম্বা কাউন্সিলর পদের বেশীরভাগ প্রার্থীরই দেখা পাননি ভোটাররা। অবশ্য আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর দাবি- জনগণের সঙ্গেই আছেন তিনি। আর পেশায় চিকিৎসক বিএনপি প্রার্থী বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে জনগণকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন নিয়মিত। যদিও প্রধান দুই দলের প্রার্থীর এসব উদ্যোগকে যথেষ্ট মনে করছেন না বিশ্লেষকরা।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো গেল ২৯ মার্চ । তফসীল ঘোষণার পর জমকালো প্রচারণায় নামেন প্রধান দুই দল মনোনীত প্রার্থীসহ সতন্ত্র প্রার্থীরা। সুখে দুখে জনগনের পাশে থাকাসহ নানান প্রতিশ্রুতিও দেন তারা। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবে নির্বাচন স্থগীত হওয়ার পর আর মাঠে দেখা যায়নি কারো।

মনোনয়ন দৌড়ে বর্তমান সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিনকে ধরাশায়ী করে অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পান নগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী। আগে থেকে আলোচনায় না থাকা রেজাউল মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রচারণায় নামেন বেশ জোড়ে শোরেই। কিন্তু নির্বাচন স্থগীতের পর পাল্টে যায় দৃশ্যপট। তবে রেজাউল করিমের দাবি প্রচারবিমুখ হয়েই জনগনের সাথে কাজ করছেন তিনি।

করোনা সংকটে পেশায় চিকিৎসক হওয়ায় কিছুটা বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন নগর বিএনপির সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন। গেল দেড় মাসে বাইরে তেমন একটা দেখা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সক্রিয় তিনি। বললেন নেতাকর্মীদের দলীয় দিকনির্দেশনার পাশাপাশি জনগনকে চিকিৎসা পরামর্শও দিচ্ছেন তিনি।

তবে প্রধান দুই প্রার্থীর এই তৎপরতা যথেষ্ট নয় দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন বিশিষ্টজনেরা।

শুধু নির্বাচনে নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা নয়, দেশের সবচেয়ে বড় এই দুর্যোগে অধিকাংশ রাজনীতিবিদদের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ল তোলার সুযোগ আছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনা মোকাবিলায় মাঠে নেই চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনের প্রার্থীরা

আপডেট সময় : ১১:১৫:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মে ২০২০

করোনা মোকাবিলায় মাঠে নেই স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীরা। ২১ মার্চ নির্বাচন স্থগিত হওয়ার পর, দু’-একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা গেলেও ২৬ মার্চ সাধারণ ছুটির পর থেকে মেয়র কিম্বা কাউন্সিলর পদের বেশীরভাগ প্রার্থীরই দেখা পাননি ভোটাররা। অবশ্য আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর দাবি- জনগণের সঙ্গেই আছেন তিনি। আর পেশায় চিকিৎসক বিএনপি প্রার্থী বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে জনগণকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন নিয়মিত। যদিও প্রধান দুই দলের প্রার্থীর এসব উদ্যোগকে যথেষ্ট মনে করছেন না বিশ্লেষকরা।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো গেল ২৯ মার্চ । তফসীল ঘোষণার পর জমকালো প্রচারণায় নামেন প্রধান দুই দল মনোনীত প্রার্থীসহ সতন্ত্র প্রার্থীরা। সুখে দুখে জনগনের পাশে থাকাসহ নানান প্রতিশ্রুতিও দেন তারা। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবে নির্বাচন স্থগীত হওয়ার পর আর মাঠে দেখা যায়নি কারো।

মনোনয়ন দৌড়ে বর্তমান সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিনকে ধরাশায়ী করে অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পান নগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী। আগে থেকে আলোচনায় না থাকা রেজাউল মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রচারণায় নামেন বেশ জোড়ে শোরেই। কিন্তু নির্বাচন স্থগীতের পর পাল্টে যায় দৃশ্যপট। তবে রেজাউল করিমের দাবি প্রচারবিমুখ হয়েই জনগনের সাথে কাজ করছেন তিনি।

করোনা সংকটে পেশায় চিকিৎসক হওয়ায় কিছুটা বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন নগর বিএনপির সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন। গেল দেড় মাসে বাইরে তেমন একটা দেখা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সক্রিয় তিনি। বললেন নেতাকর্মীদের দলীয় দিকনির্দেশনার পাশাপাশি জনগনকে চিকিৎসা পরামর্শও দিচ্ছেন তিনি।

তবে প্রধান দুই প্রার্থীর এই তৎপরতা যথেষ্ট নয় দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন বিশিষ্টজনেরা।

শুধু নির্বাচনে নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা নয়, দেশের সবচেয়ে বড় এই দুর্যোগে অধিকাংশ রাজনীতিবিদদের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ল তোলার সুযোগ আছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।