০২:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

করোনাকালের দ্বিতীয় বাজেটে সরকারকে দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২১:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মে ২০২১
  • / ১৫০৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনাকালের দ্বিতীয় বাজেটে সরকারকে অনেক দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। বিপর্যস্ত স্বাস্থ্য খাতকে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলোকে সাহস যোগাতে হবে ঘুরে দাড়ানোর । একই সাথে অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে গ্রামীণ অর্থনীতিকে সুরক্ষা দেয়ার রূপরেখাও দৃশ্যমান থাকতে হবে। ট্যাক্স আদায় আর নেট বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করতে হবে। তবেই চ্যালেঞ্জিং এই বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা।

করোনার ধাক্কায় স্বাস্থ্য খাতের পাশাপাশি বছর জুড়েই বিপর্যস্ত ছিল জাতীয় অর্থনীতি। পরিস্থিতির উন্নয়নে সহসায় কোন সুখবরও আসার সম্ভাবনা নেই। এরই মাঝে আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। গেলবার করোনা শুরুর বাজেটে অনেক কিছু অগোছালো থাকলেও এবার তা হবে বাস্তবসম্মত।

গেল এক বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতির প্রাণ ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প তথা গ্রামীণ অর্থনীতি। অথচ প্রণোদোনা আর সরকারের দেয়া সুযোগ সুবিধার প্রায় সবটুকুই গেছে বড় শিল্পগোষ্টির ঘরে। তাই এমন বৈষম্য এবারের বাজেটে দেখতে চান না এই অর্থনীতিবিদ। ফুটেজ-২
সট: প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন।

দেশের রপ্তানী বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় অংশিদার তৈরী পোষাক শিল্প। করোনার সঙ্গে জড়িত এই শিল্পের ভবিষ্যতও। সংকটকালীন সময়ে টিকে থাকতে প্রণোদনো কিম্বা অনুদানের চেয়ে সরকারের নীতিগত সহায়তা চান এই খাতের উদ্যোক্তারা। আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, প্রতিবার বাজেটে ট্যাক্সনেট বাড়ানোর কথা থাকলেও তা কখনোই বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয়নি সরকার। কিন্তু করোনাকালীন বাজেটে ট্যাক্সনেট বাড়াতে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া না হলে আগামী অর্থবছরের লক্ষ্যঅর্জন কঠিন হবে।

গেল বছরের মার্চে করোনা হানা দেয় বাংলাদেশে। মরণব্যাধী এই ভাইরাসকে মোকাবিলা করতে স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়ন খাতকে গুরুত্ত্ব দিতে গিয়ে চলতি বাজেটে বড় বড় প্রকল্পগুলোতে বরাদ্দ কমানোয় অনেক কাজেই নেমে এসেছিল স্থবিরতা। একবছর পর সেগুলোও পুণ:বিবেচনা করার সময় হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনাকালের দ্বিতীয় বাজেটে সরকারকে দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে

আপডেট সময় : ০২:২১:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মে ২০২১

করোনাকালের দ্বিতীয় বাজেটে সরকারকে অনেক দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। বিপর্যস্ত স্বাস্থ্য খাতকে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলোকে সাহস যোগাতে হবে ঘুরে দাড়ানোর । একই সাথে অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে গ্রামীণ অর্থনীতিকে সুরক্ষা দেয়ার রূপরেখাও দৃশ্যমান থাকতে হবে। ট্যাক্স আদায় আর নেট বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করতে হবে। তবেই চ্যালেঞ্জিং এই বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা।

করোনার ধাক্কায় স্বাস্থ্য খাতের পাশাপাশি বছর জুড়েই বিপর্যস্ত ছিল জাতীয় অর্থনীতি। পরিস্থিতির উন্নয়নে সহসায় কোন সুখবরও আসার সম্ভাবনা নেই। এরই মাঝে আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। গেলবার করোনা শুরুর বাজেটে অনেক কিছু অগোছালো থাকলেও এবার তা হবে বাস্তবসম্মত।

গেল এক বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতির প্রাণ ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প তথা গ্রামীণ অর্থনীতি। অথচ প্রণোদোনা আর সরকারের দেয়া সুযোগ সুবিধার প্রায় সবটুকুই গেছে বড় শিল্পগোষ্টির ঘরে। তাই এমন বৈষম্য এবারের বাজেটে দেখতে চান না এই অর্থনীতিবিদ। ফুটেজ-২
সট: প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন।

দেশের রপ্তানী বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় অংশিদার তৈরী পোষাক শিল্প। করোনার সঙ্গে জড়িত এই শিল্পের ভবিষ্যতও। সংকটকালীন সময়ে টিকে থাকতে প্রণোদনো কিম্বা অনুদানের চেয়ে সরকারের নীতিগত সহায়তা চান এই খাতের উদ্যোক্তারা। আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, প্রতিবার বাজেটে ট্যাক্সনেট বাড়ানোর কথা থাকলেও তা কখনোই বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয়নি সরকার। কিন্তু করোনাকালীন বাজেটে ট্যাক্সনেট বাড়াতে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া না হলে আগামী অর্থবছরের লক্ষ্যঅর্জন কঠিন হবে।

গেল বছরের মার্চে করোনা হানা দেয় বাংলাদেশে। মরণব্যাধী এই ভাইরাসকে মোকাবিলা করতে স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়ন খাতকে গুরুত্ত্ব দিতে গিয়ে চলতি বাজেটে বড় বড় প্রকল্পগুলোতে বরাদ্দ কমানোয় অনেক কাজেই নেমে এসেছিল স্থবিরতা। একবছর পর সেগুলোও পুণ:বিবেচনা করার সময় হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা।