উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জনপদে শীতের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। প্রতিদিনই কমছে তাপমাত্রা। ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত মানুষ এ অবস্থাতেই জীবন-জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বেরুচ্ছেন। হাসপাতাল গুলোতেও বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা।

দিনাজপুরে কমেনি শীতের প্রকোপ। আজ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে, প্রচন্ড ঠান্ডায় চরম দূভোগে খেটে খাওয়া মানুষ। কাজের সন্ধানে ভোর থেকে বের হয়েও মিলছে না কাজ। অনেকেই গরম কাপড়ের জন্য তাকিয়ে আছে সরকারি-বেসরকারি সহায়তার জন্য।

সিরাজগঞ্জে ঘন কুয়াশা ও তীব্র হিমেল হাওয়া ও শৈত্য প্রবাহ এখনো অব্যাহত রয়েছে। এ শৈত্য প্রবাহ দিনে একটু সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও রাতে এর তীব্রতা বেড়ে যায় কয়েকগুন। চলতি মৌসুমে শীতের তীব্রতা অনেক দিন ধরে চলতে থাকায় জেলা শহরসহ অন্যন্যা উপজেলা শহরের ফুটপাত ও বিপনী বিতানগুলোতে নতুন করে আবার শীত নিবারণের জন্য গরম বা শীতের পোশাক কিনতে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষদের।

মানিকগঞ্জে তীব্র শীত আর হিমেল হাওয়ায় যবুথুবু হয়ে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত ঠান্ডার প্রভাব বেশি দেখা যায়। এতে জেলার হাসপাতালগুলিতে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাই বেশী।

এদিকে, সাতক্ষীরায় হালকা কুয়াশা সাথে শীতের তীব্রতা কমেছে। দিনের বেলায় শীত কম হলেও রাতে কিছুটা শীত বেড়েছে।