অগ্রহায়ণের শুরুতেই গ্রাম বাংলায় শীতের আবহ
- আপডেট সময় : ০৬:৩৬:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
- / ১৬০৩ বার পড়া হয়েছে
অগ্রহায়ণের শুরু থেকেই গ্রাম বাংলায় শীতের আবহ। উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের সাথে নেমেছে ঠান্ডা। তবে রাতের চেয়ে ভোরেই ঠান্ডা বেশি ভোরে অনুভূত হচ্ছে। রাত ছাড়াও দিনের অনেকটা সময়ই যানবাহন চলতে হচ্ছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।
অগ্রহায়ণের শুরু থেকেই দিনাজপুরে শীত পড়তে শুরু করেছে। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ঢেকে যাচ্ছে ঘন কুয়াশায়। নেমেছে তাপমাত্রার পারদ। তবে রাতের চেয়ে ভোরের দিকেই ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে। কুয়াশার চাঁদর মুড়ে নামতে শুরু করেছে শীত। ভোরের আলো ফুটতেই মিলিয়ে যাচ্ছে শিশির কণায়। যেন সবুজ ঘাসে ভেসে উঠেছে মুক্তো দানা।সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৬ দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস। হালকা শীতে গরম পোশাকের প্রয়োজনীয়তাও দেখা দিয়েছে।
অগ্রহায়নের শুরুতে নড়াইলে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে।সকাল থেকেই রাস্তাঘাটে শীতের পোষাক পরে বের হচ্ছে মানুষ। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ধান কাটা ও নবান্ন উৎসব। জেলায় তাপমাত্রা নেমেছে১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসে।
পঞ্চগড়ে শীতকে আহ্বান জানাচ্ছে হেমন্ত। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানায়,সকাল আটটায় ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ।
কুড়িগ্রামে বাড়তে শুরু করেছে শীতের প্রকোপ। জেলার কৃষি আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাস শীতের বার্তা দিচ্ছে।সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় ১৪ দশমিক ৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।যা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন।সকাল ও সন্ধ্যায় হালকা কুয়াশার সাথে মৃদু বাতাস বয়ে যাচ্ছে। এই কারনে শীতের মাত্রা বেড়ে গেছে। অনেকেই রাস্তায় আগুন জ্বেলে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জামিলুর রহমান জানান,সকালে চুয়াডাঙ্গায় চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। থাকতে পারে আগামী কয়েকদিন।