০৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

হাতাশায় হাবুডুব খাচ্ছে রাঙামাটি টেক্সাটাইল ভোকেশনাল ইনিস্টিটিউটের ৮০ জন শিক্ষার্থী

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:২৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুন ২০২০
  • / ১৫০৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর সারাদেশের শিক্ষার্থীরা যখন আনন্দে ভাসছে, তখন হাতাশায় হাবুডুব খাচ্ছে রাঙামাটি টেক্সাটাইল ভোকেশনাল ইনিস্টিটিউটের ৮০ জন শিক্ষার্থী। অজ্ঞাত কারণে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীর ফলাফলে ‘আত্ম-কর্মসংস্থান’ বিষয়ে ফেল আসে। এ ফলাফল দেখে হতাশায় ভেঙ্গে পড়েন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা বোর্ডের ভুলের কারণেই এমনটা হয়েছে। আর অভিভাবকরা বিষয়টি বিবেচনা করে পুন:রায় ফলাফল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে রাঙামাটি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট থেকে এ বছর ৮০জন শিক্ষার্থী এসএসসি সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়। রোববার প্রকাশিত এসএসসি ও সমামানের ফলাফলে প্রতিষ্ঠানটির সব শিক্ষার্থীকে একই বিষয়ে ফেল দেখানো হয়। অনলাইনে ফল দেখে শিক্ষার্থীরা জানতে পারে, সবাই ‘আত্ম-কর্মসংস্থান’ বিষয়ে ফেল করেছেন।

অস্বাভাবিক এ ফলাফল দেখে শিক্ষার্থীরা হতাশা ও ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তাদের দাবি, এক বিষয়ে সবাই ফেল করার কথা নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বোর্ডর কোনো ত্রুটির কারণেই এমনটা হয়েছে।

অনলাইনে একই বিষয়ে সব শিক্ষার্থী ফেল করার বিষয়টি জেনে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাঙামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ছুটে আসেন। অভিভাবকরা ঘোষিত ফল বাতিল করে পুনঃ বিবেচনার দাবি জানান। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়ে জেলা প্রশাসক, শিক্ষার্থীদের বোর্ডে আবেদনের পরামর্শ দেন।

তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুপারিনটেন্ট শিক্ষা বোর্ডের ভুলের কারণে একই বিষয়ে সব শিক্ষার্থীর ফলাফল ফেল এসেছে দাবি করে বলেন খুব দ্রুত নতুন ফলাফল আসবে। দ্রুত বিষয়টির নিস্পত্তির মাধ্যমে শিক্ষা বোর্ড শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা থেকে মুক্তি দেবে-এমনটা প্রত্যাশা অভিভাবকদের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হাতাশায় হাবুডুব খাচ্ছে রাঙামাটি টেক্সাটাইল ভোকেশনাল ইনিস্টিটিউটের ৮০ জন শিক্ষার্থী

আপডেট সময় : ০৩:২৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুন ২০২০

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর সারাদেশের শিক্ষার্থীরা যখন আনন্দে ভাসছে, তখন হাতাশায় হাবুডুব খাচ্ছে রাঙামাটি টেক্সাটাইল ভোকেশনাল ইনিস্টিটিউটের ৮০ জন শিক্ষার্থী। অজ্ঞাত কারণে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীর ফলাফলে ‘আত্ম-কর্মসংস্থান’ বিষয়ে ফেল আসে। এ ফলাফল দেখে হতাশায় ভেঙ্গে পড়েন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা বোর্ডের ভুলের কারণেই এমনটা হয়েছে। আর অভিভাবকরা বিষয়টি বিবেচনা করে পুন:রায় ফলাফল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে রাঙামাটি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট থেকে এ বছর ৮০জন শিক্ষার্থী এসএসসি সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়। রোববার প্রকাশিত এসএসসি ও সমামানের ফলাফলে প্রতিষ্ঠানটির সব শিক্ষার্থীকে একই বিষয়ে ফেল দেখানো হয়। অনলাইনে ফল দেখে শিক্ষার্থীরা জানতে পারে, সবাই ‘আত্ম-কর্মসংস্থান’ বিষয়ে ফেল করেছেন।

অস্বাভাবিক এ ফলাফল দেখে শিক্ষার্থীরা হতাশা ও ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তাদের দাবি, এক বিষয়ে সবাই ফেল করার কথা নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বোর্ডর কোনো ত্রুটির কারণেই এমনটা হয়েছে।

অনলাইনে একই বিষয়ে সব শিক্ষার্থী ফেল করার বিষয়টি জেনে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাঙামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ছুটে আসেন। অভিভাবকরা ঘোষিত ফল বাতিল করে পুনঃ বিবেচনার দাবি জানান। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়ে জেলা প্রশাসক, শিক্ষার্থীদের বোর্ডে আবেদনের পরামর্শ দেন।

তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুপারিনটেন্ট শিক্ষা বোর্ডের ভুলের কারণে একই বিষয়ে সব শিক্ষার্থীর ফলাফল ফেল এসেছে দাবি করে বলেন খুব দ্রুত নতুন ফলাফল আসবে। দ্রুত বিষয়টির নিস্পত্তির মাধ্যমে শিক্ষা বোর্ড শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা থেকে মুক্তি দেবে-এমনটা প্রত্যাশা অভিভাবকদের।