সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দেশের কয়েকটি জেলার কিছু স্থানে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন হচ্ছে
- আপডেট সময় : ০২:৫৫:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ জুলাই ২০২২
- / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দেশের কয়েকটি জেলার কিছু স্থানে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন হচ্ছে।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের ৬০ গ্রামে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। সকাল ১০টা টায় সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরিফ মাঠে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ আদায় করেন ২ শতাধিক মুসল্লি। বরিশাল বিভাগের ৭৩টি মসজিদে ঈদুল আযহার আগাম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের জামাত শেষে পরষ্পরের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মুসুল্লীরা।
চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে। সকালে সাদ্রা দরবার শরীফে দুইটি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামবাসী ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন। সকালে বদরপুর দরবার শরীফের মসজিদে প্রধান জামাতে অনুষ্ঠিত হয়। পরে পশু কোরবানী করেন তারা।
সাতক্ষীরা জেলার ২০টি গ্রামে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া ঝিনাইদহের বিভিন্ন এলাকায় ঈদ-উল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলা মোড়সহ জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঈদ উদযাপন করছে।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার শাহ্ সুফী মমতাজিয়া এতিমখানা ও হেফজখানা মাদ্রাসায় ‘জাহাগিরিয়া তরিকার’ অনুসারীরা ঈদের নামাজ আদায় করেন। পরে পশু কোরবানি করা হয়।
মাদারীপুরে ৩০ গ্রামের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ঈদ-উল-আযহা উদযাপন করছেন। এলাকার তিনটি বড়জামাতসহ মসজিদে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এছাড়া- দিনাজপুর সদর, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, কাহারলসহ বেশ কয়েকটি স্থানে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এছাড়াও- শেরপুর ও সুরেশ্বর পীরের অনুসারীরা শরীয়তপুর জেলার ৪ উপজেলার ৩০টি গ্রামে ঈদুল আযহা পালন করছেন।
সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে আজ উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা।
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি দিচ্ছেন মুসলিমরা। ফজরের নামাজের পর সৌদি আরবের মুজদালিফা থেকে মিনায় গেছেন হাজিরা। শয়তানকে পাথর ছোড়ার পর, ঈদের নামাজ পড়ে পশু কোরবানি দেন তারা। এরপর সোমবার মক্কায় ফিরে, শেষবারের মতো কাবা শরীফে বিদায়ী তাওয়াফ করবেন হাজিরা। বিশ্বের সব মুসলমানকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এদিকে, আরাফাতের ময়দানে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা শেষে হাজীরা রাতে মুজদালিফায় অবস্থান করে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করেন। এরপর ভোরে আবার মিনার তাবুতে আসেন। মিনায় যত দিন থাকবেন, ততদিন তিন শয়তানকে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করবেন। মক্কায় বিদায়ী তাওয়াফের মধ্য দিয়ে ১৩ জিলহজ্ব শেষ হবে হজের কর্মসূচি।