কুড়িগ্রামের রৌমারী নতুন বন্দর এলাকায় স্থল বন্দরের পরিমাপ স্কেল নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহন নিয়ে দেখা দিয়েছে জটিলতা। প্রস্তাবিত জমির মধ্যে বসত ভিটা থাকায় ঘর-বাড়ি হারানোর শংঙ্কায় পড়েছেন অন্ত:ত ৬০টি পরিবার। তাদের দাবি বসতভিটা বাদ দিয়ে পার্শ্ববর্তী ফাঁকা জমিতে নির্মাণ করা হোক পরিমাপ স্কেল। এজন্য মানব বন্ধনসহ নানা কর্মসুচী পালন করছেন তারা। এ অবস্থায় স্থানীয় প্রশাসন তাদের দাবি বিবেচনার আশ্বাস দিলেও আতংকে দিন কাটছে এসব বাড়ির মালিকদের।

১৯৬৫ সালে নতুন বন্দর স্থলবন্দর দিয়ে পাথর, কয়লাসহ অন্যান্য পন্য আমদানী-রপ্তানী হয়ে আসলেও এখন পর্যন্ত নির্মাণ করা হয়নি পরিমাপ স্কেল। বন্দর উন্নয়নে বর্তমান সরকার নতুন করে জমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। এতে সরেজমিন তদন্ত না করে জনবসতিপুর্ণ ৫ একর জমির প্রস্তাবনা পাঠানো হয়। এ খবরে ঘর-বাড়ি হারানোর আশংকায় দিন কাটছে বংশ পরম্পরায় বসবাসকারী পরিবারগুলোর।ভক্সপপ- ভুক্তভোগী পরিবার তারা দাবি করছেন বর্তমানে প্রস্তাবিত জমি নয়, তারপাশে থাকা ফাঁকা জমি অধিগ্রহণ করে পরিমাপ স্কেল নির্মাণ হলে বসতবাড়ি হারাবেন না তারা। এতে তরান্বিত হবে স্থলবন্দর উন্নয়ন কার্যক্রমও।

বন্দরের উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্ত না করে প্রস্তাবিত জমিতে বসবাসকারীদের দাবি বিবেচনার কথা জানালেন জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের এ কর্মকর্তা।প্রায় দেড়শ বছরের অধিক সময় ধরে বসবাসকারী পরিবারগুলো চায় রক্ষা পাক তাদের বসতভিটা ও বাপ-দাদার কবরস্থান।