০৪:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া ইসি আইন হলে সংকট আরও বাড়বে : মত বিশিষ্টজনদের

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:২১:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
  • / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া ইসি আইন হলে সংকট আরও বাড়বে বলে মনে করেন নির্বাচন বিশ্লষক ও বিশেষজ্ঞরা। সরকার কোনো পক্ষের সঙ্গে আলোচনা না করে হঠাৎ আইনের খসড়া সংসদে পাঠিয়েছে। এতে সমাধানের চেয়ে সংকট আরও বাড়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন তারা। প্রস্তাবিত নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন, জন আকাঙ্ক্ষা ও করনীয়’ বিষয়ে সুজনের আয়োজনে ভার্চুয়্যাল সভায় এ সব কথা বলেন বিশ্লেষকরা।

আইন অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ফেব্রুয়ারীতে। নতুন কমিশন নিয়োগের লক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে চলতি মাসের ১৭ তারিখ আলোচনা শেষ করেন রাষ্ট্রপ্রতি মো: আব্দুল হামিদ। সেখানে আলোচনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।

সংসদে এবং বাহিরে সব সময় নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করার কথা বলে আসছে রাজনৈতিক দলগুলা, সু-শীল সমাজ, নির্বাচন বিশ্লেষক এবং সাধারণ মানুষ।

সকালে সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজনের ভার্চুয়্যাল আলোচনায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার সি-ইসি ড. এটিএম শামসুল হুদা বলেন, সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য যে আইনটি করতে যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনকে স্বচ্ছ, সুন্দর করা স্বার্থে তা সংসদে আরো আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে ।

সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ইসি নিয়োগে রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনকে শুধু আইনি মোড়কে উপস্থাপন করা হয়েছে মাত্র।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সার্চ কমিটি বা ইসি নিয়োগ রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে হওয়া উচিত।তা না হলে যে কমিশন গঠন করা হবে তা হবে বিতর্কিত।

দেশে গণতন্ত্রের ধারা ফিরিয়ে আনতে একটি সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরী করা জরুরী বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া ইসি আইন হলে সংকট আরও বাড়বে : মত বিশিষ্টজনদের

আপডেট সময় : ০৮:২১:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া ইসি আইন হলে সংকট আরও বাড়বে বলে মনে করেন নির্বাচন বিশ্লষক ও বিশেষজ্ঞরা। সরকার কোনো পক্ষের সঙ্গে আলোচনা না করে হঠাৎ আইনের খসড়া সংসদে পাঠিয়েছে। এতে সমাধানের চেয়ে সংকট আরও বাড়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন তারা। প্রস্তাবিত নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন, জন আকাঙ্ক্ষা ও করনীয়’ বিষয়ে সুজনের আয়োজনে ভার্চুয়্যাল সভায় এ সব কথা বলেন বিশ্লেষকরা।

আইন অনুযায়ী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ফেব্রুয়ারীতে। নতুন কমিশন নিয়োগের লক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে চলতি মাসের ১৭ তারিখ আলোচনা শেষ করেন রাষ্ট্রপ্রতি মো: আব্দুল হামিদ। সেখানে আলোচনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।

সংসদে এবং বাহিরে সব সময় নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করার কথা বলে আসছে রাজনৈতিক দলগুলা, সু-শীল সমাজ, নির্বাচন বিশ্লেষক এবং সাধারণ মানুষ।

সকালে সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজনের ভার্চুয়্যাল আলোচনায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার সি-ইসি ড. এটিএম শামসুল হুদা বলেন, সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য যে আইনটি করতে যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনকে স্বচ্ছ, সুন্দর করা স্বার্থে তা সংসদে আরো আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে ।

সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ইসি নিয়োগে রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনকে শুধু আইনি মোড়কে উপস্থাপন করা হয়েছে মাত্র।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সার্চ কমিটি বা ইসি নিয়োগ রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে হওয়া উচিত।তা না হলে যে কমিশন গঠন করা হবে তা হবে বিতর্কিত।

দেশে গণতন্ত্রের ধারা ফিরিয়ে আনতে একটি সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরী করা জরুরী বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।