উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মৃদু শৈতপ্রবাহে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। ঠাণ্ডায় ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

দিনাজপুরে অব্যাহত রয়েছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। বেড়েছে বাতাসের গতি সেই সাথে বেড়েছে শীতের দাপট। কুয়াশার চাদরে ঢাকা জেলার ১৩টি উপজেলার প্রান্তিক মানুষের।বেড়েছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ।

লালমনিরহাটে জেকে বসেছে শীত । হালকা কুয়াশার সাথে হিমেল মৃদু বাতাস যোগ হয়ে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। এতে করে ব্যfহত হচ্ছে স্বাভাবিক কাজকর্ম। এতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে দিন মজুর মানুষদের।

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা আর মাঘের কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। দিনের বেশিরভাগ সময় কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকছে আকাশ। কিছু সময়ের জন্য সুর্যের দেখা মিললেও আকাশে কুয়াশার মেঘ থাকায় তেমন উত্তাপ মিলছে না। নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপচরগুলোতে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশী পড়ছে।

সিরাজগঞ্জে এখনো হার কাঁপানো শৈত্য প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। ৬ষ্ঠ দফায় টানা ১২ দিন ধরে চলা ঘন কুয়াশার সাথে তীব্র হিমেল বাতাস চলতেই থাকায় বির্পযয় নেমে এসেছে চলনবিল অধুশ্যিত জেলা সিরাজগঞ্জের জনজীবনে।

টানা কয়েকদিন ধরে চুয়াডাঙ্গাতেও শীতের তীব্রতা বেড়েছে। চুয়াডাঙ্গায় আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ময়মনসিংহে জেকে বসেছে শীত। কুয়াশার সাথে হিমেল বাতাসে বেড়েই চলছে শীতের তীব্রতা। জেলার কোথাও কোথাও শীতের সাথে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি বাড়িয়ে দিচ্ছে দুর্ভোগ।

ঝিনাইদহে আবারও কনকনে শীতে কাহিল হয়ে পড়েছে জনজীবন। ভোর থেকে শীতের কারণে বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া আর ছিন্নমুল মানুষগুলো।

মানিকগঞ্জের উপর দিয়ে আবারো হিমেল হাওয়ার সাথে মৃদু শৈত প্রবাহ। ঘন কুয়াশার সাথে বেড়েছে শীতের প্রকোপ।

এছাড়াও নড়াইল ও সাতক্ষীরায় শীতে শ্রমজীবি মানুষের দুর্বিসহ কষ্ট বেড়েছে। হাসপাতাল গুলোতেও বেড়েছে শীত ঠান্ডা জনি রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।