০৯:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে খুলনায় মরা খাল পুনঃখনন শুরু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৪৮:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২
  • / ১৫১২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাছ চাষের মাধ্যমে দেশের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। দেশের চাহিদা মিটিয়ে, বিদেশে মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।

সকালে রাজধানীর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত রেলী শেষে একথা বলেন তিনি। মৎস্য সপ্তাহে এবারের প্রতিপাদ্য ‘নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’। মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ মাছের উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করলেও, কীভাবে নিরাপদ মাছ সবার কাছে পৌঁছে দেয়া যায়, সেই বিষয়ে এবার জোর দেয়া হচ্ছে। কেননা এই মাছ শিশু, গর্ভবতী মায়েরা খেয়ে থাকেন। চিংড়িতে একটি চক্র জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করতো। এখন আর সেই সুযোগ নেই। পরীক্ষা করে বিদেশে মাছ রপ্তানি করা হয়। কর্মক্ষেত্রে এই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে।


সম্ভাবনার নতুন দুয়ারে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে চাষীদের,

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে খুলনায় খাল পুন:খননে আর্থসামাজিক উন্নয়নে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মুক্ত হতে চলেছে। দীর্ঘদিন অবৈধ দখলে থাকায় খালগুলো মরে যাওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছিল। মৎস্য অফিস বলছে, খাল খননের কারণে এ অঞ্চলের চাষীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাসটেইনে বলকোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের আওতায় খাল পুণ:খনন প্রকল্পের আর্থসামাজিক উন্নয়নের সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মুক্ত হতে চলেছে। স্থায়ীভাবে উপকৃত হতে যাচ্ছে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। খালে জমে থাকা পানি সেচের মাধ্যমে কৃষিকাজে ব্যবহারের মাধ্যমে দ্বিগুন ফসল ও মাছ উৎপাদন করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই অঞ্চলের মানুষ।

খালে দুই পারে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা ও ঘেরের গভীরতা বৃদ্ধি পেলে চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সংশ্লীষ্টরা।

খাল খননের কারণে এ অঞ্চলের চাষীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।অর্থনৈতিকভাবে তারা লাভবান হবেন।

খাল খননের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করাসহ পরিবেশ এবং প্রতিবেশ রক্ষার উপর জোরদাবী জানিয়েছে খাল খনন অঞ্চলের চাষীরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে খুলনায় মরা খাল পুনঃখনন শুরু

আপডেট সময় : ০১:৪৮:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২

মাছ চাষের মাধ্যমে দেশের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। দেশের চাহিদা মিটিয়ে, বিদেশে মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।

সকালে রাজধানীর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত রেলী শেষে একথা বলেন তিনি। মৎস্য সপ্তাহে এবারের প্রতিপাদ্য ‘নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’। মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ মাছের উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করলেও, কীভাবে নিরাপদ মাছ সবার কাছে পৌঁছে দেয়া যায়, সেই বিষয়ে এবার জোর দেয়া হচ্ছে। কেননা এই মাছ শিশু, গর্ভবতী মায়েরা খেয়ে থাকেন। চিংড়িতে একটি চক্র জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করতো। এখন আর সেই সুযোগ নেই। পরীক্ষা করে বিদেশে মাছ রপ্তানি করা হয়। কর্মক্ষেত্রে এই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে।


সম্ভাবনার নতুন দুয়ারে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে চাষীদের,

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে খুলনায় খাল পুন:খননে আর্থসামাজিক উন্নয়নে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মুক্ত হতে চলেছে। দীর্ঘদিন অবৈধ দখলে থাকায় খালগুলো মরে যাওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছিল। মৎস্য অফিস বলছে, খাল খননের কারণে এ অঞ্চলের চাষীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।

মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাসটেইনে বলকোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের আওতায় খাল পুণ:খনন প্রকল্পের আর্থসামাজিক উন্নয়নের সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মুক্ত হতে চলেছে। স্থায়ীভাবে উপকৃত হতে যাচ্ছে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। খালে জমে থাকা পানি সেচের মাধ্যমে কৃষিকাজে ব্যবহারের মাধ্যমে দ্বিগুন ফসল ও মাছ উৎপাদন করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই অঞ্চলের মানুষ।

খালে দুই পারে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা ও ঘেরের গভীরতা বৃদ্ধি পেলে চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সংশ্লীষ্টরা।

খাল খননের কারণে এ অঞ্চলের চাষীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।অর্থনৈতিকভাবে তারা লাভবান হবেন।

খাল খননের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করাসহ পরিবেশ এবং প্রতিবেশ রক্ষার উপর জোরদাবী জানিয়েছে খাল খনন অঞ্চলের চাষীরা।