০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

বগুড়ায় বাড়ছে অনলাইনে কোরবানীর পশু কেনা-বেচা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:২১:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১
  • / ১৫০৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বগুড়ায় বাড়ছে অনলাইনে কোরবানীর পশু কেনা-বেচা। খামার থেকে দেয়া হচ্ছে হোম ডেলিভারি। সহজেই কেনা-বেচা করতে পেরে খুশি ক্রেতা-বিক্রেতারা। সাতক্ষীরায়ও জমে উঠেছে অনলাইন পশুর হাট। এদিকে, সিলেটের খামারগুলোতে বাজারের তুলনায় গরুর দাম বেশি বলে মনে করছেন ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশি দামে কেনা ও পরিচর্যার কারণে দাম একটু বেশি।

করোনা সংক্রমণ এড়াতে প্রচলিত হাট-বাজারের চেয়ে অনলাইনে পশু কেনাবেচায় উৎসাহিত করছে সরকার। ফেসবুক, ওয়েবসাইট এবং বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটে কেনাবেচা করছে খামারিরা। ঘরে বসেই গরু-ছাগল কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা।

লাইভ ভিডিওতে কোরবানীর পশুর ওজন দেখানো হচ্ছে ক্রেতাদের। দর-দাম, লেনদেনও হচ্ছে অনলাইনেই। দাম পরিশোধের পর ক্রেতার চাহিদা মতো হোম ডেলিভারিও দেয়া হচ্ছে।

অনলাইনে পশু কেনাবেচায় তাদের উদ্যোগের কথা জানান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।

অনলাইন হাটে প্রান্তিক কৃষকের অংশগ্রহন বাড়াতে আরও প্রচারনা দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

সাতক্ষীরায় সনাতনী হাটের বিকল্প হয়ে উঠেছে অনলাইন পশুর হাট। শুরুতে দু:শ্চিন্তায় থাকলেও ইতিমধ্যে খামারিদের কাছে বিষয়টি জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ৪৮ হাজার ৯৫১টি। লালন-পালন করা হয়েছে ৫৬ হাজার ৪০১টি।

করোনা সংক্রমণের ফলে গতবারের মতো এবছরও সিলেটে বাজারের তুলনায় খামারে ভিড় করছেন ক্রেতারা। তবে, গরুর দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে ক্রেতাদের।

বেশি দামে কেনা ও পরিচর্যা খরচের কারণে বাজারের চেয়ে কিছুটা বেশি পড়ছে বলে স্বীকার করেন খামারিরা।

ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ থাকায় এবছর লাভের আশা করছেন খামারি ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ সময় বিধিনিষেধ থাকায় হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা অনেকটাই কম।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বগুড়ায় বাড়ছে অনলাইনে কোরবানীর পশু কেনা-বেচা

আপডেট সময় : ০৬:২১:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১

বগুড়ায় বাড়ছে অনলাইনে কোরবানীর পশু কেনা-বেচা। খামার থেকে দেয়া হচ্ছে হোম ডেলিভারি। সহজেই কেনা-বেচা করতে পেরে খুশি ক্রেতা-বিক্রেতারা। সাতক্ষীরায়ও জমে উঠেছে অনলাইন পশুর হাট। এদিকে, সিলেটের খামারগুলোতে বাজারের তুলনায় গরুর দাম বেশি বলে মনে করছেন ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশি দামে কেনা ও পরিচর্যার কারণে দাম একটু বেশি।

করোনা সংক্রমণ এড়াতে প্রচলিত হাট-বাজারের চেয়ে অনলাইনে পশু কেনাবেচায় উৎসাহিত করছে সরকার। ফেসবুক, ওয়েবসাইট এবং বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটে কেনাবেচা করছে খামারিরা। ঘরে বসেই গরু-ছাগল কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা।

লাইভ ভিডিওতে কোরবানীর পশুর ওজন দেখানো হচ্ছে ক্রেতাদের। দর-দাম, লেনদেনও হচ্ছে অনলাইনেই। দাম পরিশোধের পর ক্রেতার চাহিদা মতো হোম ডেলিভারিও দেয়া হচ্ছে।

অনলাইনে পশু কেনাবেচায় তাদের উদ্যোগের কথা জানান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।

অনলাইন হাটে প্রান্তিক কৃষকের অংশগ্রহন বাড়াতে আরও প্রচারনা দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

সাতক্ষীরায় সনাতনী হাটের বিকল্প হয়ে উঠেছে অনলাইন পশুর হাট। শুরুতে দু:শ্চিন্তায় থাকলেও ইতিমধ্যে খামারিদের কাছে বিষয়টি জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ৪৮ হাজার ৯৫১টি। লালন-পালন করা হয়েছে ৫৬ হাজার ৪০১টি।

করোনা সংক্রমণের ফলে গতবারের মতো এবছরও সিলেটে বাজারের তুলনায় খামারে ভিড় করছেন ক্রেতারা। তবে, গরুর দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে ক্রেতাদের।

বেশি দামে কেনা ও পরিচর্যা খরচের কারণে বাজারের চেয়ে কিছুটা বেশি পড়ছে বলে স্বীকার করেন খামারিরা।

ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ থাকায় এবছর লাভের আশা করছেন খামারি ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ সময় বিধিনিষেধ থাকায় হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা অনেকটাই কম।