০৩:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

অপরিকল্পিত শিল্পায়নে সহ্যক্ষমতার বাইরে দিনাজপুরের শব্দ দূষণ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:০৮:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দিনাজপুরে বেড়েই চলছে শব্দ দূষণ। অপরিকল্পিত শিল্পায়নে দিন দিন সহ্যক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে বলে জানায় স্থানীয়রা। যানজট ও কলকারখানা থেকে দূষণ সৃষ্টিকারী তীব্র শব্দের উৎপত্তি হয়। এ কারণে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে করে অনেক জটিলতা তৈরি হয় মানুষের শরীরে। বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলছে বলে জানায় পরিবেশ অধিদপ্তর।

বাড়ছে মানুষ, বাড়ছে যানবাহনের সংখ্যা… ফলে বাড়ছে শব্দ দূষণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শব্দ দূষণে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়াসহ স্থায়ীভাবে নষ্ট হচ্ছে শ্রবণশক্তি। এছাড়াও শব্দ দূষণে উচ্চ রক্তচাপ, ফুসফুস জটিলতা, ক্ষুধা মন্দা, মানসিক চাপ বৃদ্ধি, মস্তিষ্ক বিকৃতি ও স্মরণশক্তি হ্রাসে বাড়ছে অনিদ্রা। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীরা ভুগছে এসব জটিলতায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে শব্দ দূষণের ফলে এরইমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ৫ শতাংশ মানুষ ।তবে বাংলাদেশে এ সংখ্যা আরও বেশি বলে জানালেন জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।

আর জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা জানালেন, শব্দ দূষণের অপকারিতা প্রসংগে সমাজের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে এ বিষয়ে সচেতন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কাজ করছে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও।

বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যেই নীরব, আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিল্প এলাকায় শব্দের মাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে বলে জানালেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক।

পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নিরব এলাকায় শব্দের মাত্রা ৫০ থেকে ৪০, আবাসিক এলাকায় ৫৫ থেকে ৪৫,মিশ্র এলাকায় ৬০ থেকে ৫০,বাণিজ্যিক এলাকায় ৭০ থেকে ৬০, এবং শিল্প এলাকায় ৭৫ থেকে ৭০ ডেসিবল। নিয়ম অমান্যে রাখা হয়েছে শাস্তির বিধানও।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অপরিকল্পিত শিল্পায়নে সহ্যক্ষমতার বাইরে দিনাজপুরের শব্দ দূষণ

আপডেট সময় : ০৬:০৮:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১

দিনাজপুরে বেড়েই চলছে শব্দ দূষণ। অপরিকল্পিত শিল্পায়নে দিন দিন সহ্যক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে বলে জানায় স্থানীয়রা। যানজট ও কলকারখানা থেকে দূষণ সৃষ্টিকারী তীব্র শব্দের উৎপত্তি হয়। এ কারণে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে করে অনেক জটিলতা তৈরি হয় মানুষের শরীরে। বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলছে বলে জানায় পরিবেশ অধিদপ্তর।

বাড়ছে মানুষ, বাড়ছে যানবাহনের সংখ্যা… ফলে বাড়ছে শব্দ দূষণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শব্দ দূষণে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়াসহ স্থায়ীভাবে নষ্ট হচ্ছে শ্রবণশক্তি। এছাড়াও শব্দ দূষণে উচ্চ রক্তচাপ, ফুসফুস জটিলতা, ক্ষুধা মন্দা, মানসিক চাপ বৃদ্ধি, মস্তিষ্ক বিকৃতি ও স্মরণশক্তি হ্রাসে বাড়ছে অনিদ্রা। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীরা ভুগছে এসব জটিলতায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে শব্দ দূষণের ফলে এরইমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ৫ শতাংশ মানুষ ।তবে বাংলাদেশে এ সংখ্যা আরও বেশি বলে জানালেন জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।

আর জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা জানালেন, শব্দ দূষণের অপকারিতা প্রসংগে সমাজের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে এ বিষয়ে সচেতন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কাজ করছে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও।

বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যেই নীরব, আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিল্প এলাকায় শব্দের মাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে বলে জানালেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক।

পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নিরব এলাকায় শব্দের মাত্রা ৫০ থেকে ৪০, আবাসিক এলাকায় ৫৫ থেকে ৪৫,মিশ্র এলাকায় ৬০ থেকে ৫০,বাণিজ্যিক এলাকায় ৭০ থেকে ৬০, এবং শিল্প এলাকায় ৭৫ থেকে ৭০ ডেসিবল। নিয়ম অমান্যে রাখা হয়েছে শাস্তির বিধানও।