০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

গেল এক বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের ৮শ’ ১২ জন কর্মকর্তা কর্মচারী করোনা আক্রান্ত

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:০৮:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গেল এক বছর দেশের আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য সচল রাখতে গিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের ৮শ’ ১২ জন কর্মকর্তা কর্মচারী করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।এরমধ্যে মৃত্যুও হয়েছে ১৯জনের।প্রথমবারের মতো সংক্রমণের দ্বিতীয় প্রাদুর্ভাবে সর্বাত্মক লকডাউনেও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।এতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ালেও সর্বোচ্চ সতর্কতা নিয়ে সংকট মোকাবিলার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছে, কাস্টমস ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনে লোকবল বাড়িয়ে অপারেশন স্বাভাবিক রাখতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে।

গেল বছরের এই সময় করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হলে স্থবিরতা নামে সবকিছুতে। কিন্তু জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখা ও আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে চালু রাখা হয় বন্দরের কার্যক্রম। এক বছর পর ফের বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। কিন্তু এবারও আওতামুক্ত থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। এতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

বন্দর ব্যবহারকারিরা বলছেন, অন্যান্য লোকবলের সংকট কাটিয়ে শিফটিং পদ্ধতি চালুসহ অপারেশনাল কাজ অব্যহত রাখতে পরিকল্পিতভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। আমদানী-রাপ্তানী কার্যক্রম পরিচালনায় কাস্টমস, সিএণ্ডএফ এজেন্ট, শিপিং, ব্যাংকসহ অন্তত এক ডজন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় না করলে কাজ চালিয়ে নেয়া কঠিন হবে বলে মনে করছে চট্টগ্রাম চেম্বার।

দৈনিক কমপক্ষে ৭ হাজার ট্রাক লরির সঙ্গে অন্তত ৫০ হাজার মানুষের আনাগোনা চট্টগ্রাম বন্দরে। জাহাজের সঙ্গে আসা বিদেশী নাবিক ও নাগরিকদের সংস্পর্শে আসার শংকাও রয়েছে । তাই ঝুঁকিমুক্তভাবে বন্দরের অপারেশন চালাতে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গেল এক বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের ৮শ’ ১২ জন কর্মকর্তা কর্মচারী করোনা আক্রান্ত

আপডেট সময় : ০২:০৮:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১

গেল এক বছর দেশের আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য সচল রাখতে গিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের ৮শ’ ১২ জন কর্মকর্তা কর্মচারী করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।এরমধ্যে মৃত্যুও হয়েছে ১৯জনের।প্রথমবারের মতো সংক্রমণের দ্বিতীয় প্রাদুর্ভাবে সর্বাত্মক লকডাউনেও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।এতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ালেও সর্বোচ্চ সতর্কতা নিয়ে সংকট মোকাবিলার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছে, কাস্টমস ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনে লোকবল বাড়িয়ে অপারেশন স্বাভাবিক রাখতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে।

গেল বছরের এই সময় করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হলে স্থবিরতা নামে সবকিছুতে। কিন্তু জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখা ও আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে চালু রাখা হয় বন্দরের কার্যক্রম। এক বছর পর ফের বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। কিন্তু এবারও আওতামুক্ত থাকবে চট্টগ্রাম বন্দর। এতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

বন্দর ব্যবহারকারিরা বলছেন, অন্যান্য লোকবলের সংকট কাটিয়ে শিফটিং পদ্ধতি চালুসহ অপারেশনাল কাজ অব্যহত রাখতে পরিকল্পিতভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। আমদানী-রাপ্তানী কার্যক্রম পরিচালনায় কাস্টমস, সিএণ্ডএফ এজেন্ট, শিপিং, ব্যাংকসহ অন্তত এক ডজন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় না করলে কাজ চালিয়ে নেয়া কঠিন হবে বলে মনে করছে চট্টগ্রাম চেম্বার।

দৈনিক কমপক্ষে ৭ হাজার ট্রাক লরির সঙ্গে অন্তত ৫০ হাজার মানুষের আনাগোনা চট্টগ্রাম বন্দরে। জাহাজের সঙ্গে আসা বিদেশী নাবিক ও নাগরিকদের সংস্পর্শে আসার শংকাও রয়েছে । তাই ঝুঁকিমুক্তভাবে বন্দরের অপারেশন চালাতে কঠিনভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।