১১:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪

ক্ষুদ্রায়তনে চা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন পঞ্চগড়ের প্রান্তিক চাষিরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:০৩:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুলাই ২০২১
  • / ১৫০৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পঞ্চগড়ে ক্ষুদ্রায়তনে চা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন প্রান্তিক চাষিরা। ইতিমধ্যে নিরব বিপ্লব ঘটে গেছে উত্তরের জনপদে। প্রতি বছরই বাড়ছে চা বাগানের পরিধি। একবার চারা লাগিয়ে ৮০ থেকে ১শ’ বছর চা পাতা বিক্রির সুযোগ থাকায় অন্য আবাদ ছেড়ে দিয়ে চা চাষে উৎসাহী হচ্ছেন স্থানীয় চাষিরা। পঞ্চগড়ে অকশন মার্কেটের দাবি জানিয়েছে তারা।

চা চাষের জন্য পাহাড়ি ঢালু জমি প্রয়োজন– এমন ধারণা পাল্টে দিয়েছে পঞ্চগড়। সমতলে পড়ে থাকা ও এক ফসলি জমি এখন চা বাগানে ভরে গেছে। বাগানকে কেন্দ্র করে জেলায় গড়ে উঠেছে ১৮টি চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানা। চা চাষে দেশের তৃতীয় অঞ্চল হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে এই জেলা। মান উন্নত হওয়ায় এরই মাঝে জেলার চা জায়গা করে নিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে।

১৯৯৬ সালে ৪’শ ৫০ একর জমিতে চারা রোপনের মধ্যদিয়ে জেলায় চা চাষ শুরু হয়। বর্তমানে ১০ হাজার এক’শ ২১ একর জমিতে চাষ হচ্ছে। গত বছর এসব বাগান থেকে ৯৫ লাখ ৪৯ হাজার তিন’শ ২৫ কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। চলতি বছর চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা এক কোটি কেজি হলেও, তা ছাঁড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা।পতিত ও এক ফসলি জমিই এখন প্রান্তিক চাষিদের স্বাবলম্বী করে তুলছে। সরাসরি নগদ দামে চা পাতা বিক্রি করায় লাভবান হচ্ছে চাষিরা।

মাঠ পর্যায়ে দেয়া হচ্ছে পরামর্শসহ লজিষ্টিক সাপোর্ট। যে কারণে পঞ্চগড়ে চা চাষের পরিধি দিন দিন বাড়ছে বলে মনে করে চা বোর্ড।
সট: ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন. ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্প পরিচালক, বাংলাদেশ চা বোর্ড আঞ্চলিক কার্যালয়. পঞ্চগড়।

চট্টগ্রামের পাশাপাশি পঞ্চগড়ে অকশন মার্কেট চালুর দাবি জানিয়েছে স্থানীয় চা চাষি ও বাগান মালিকরা।

 

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ক্ষুদ্রায়তনে চা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন পঞ্চগড়ের প্রান্তিক চাষিরা

আপডেট সময় : ০২:০৩:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুলাই ২০২১

পঞ্চগড়ে ক্ষুদ্রায়তনে চা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন প্রান্তিক চাষিরা। ইতিমধ্যে নিরব বিপ্লব ঘটে গেছে উত্তরের জনপদে। প্রতি বছরই বাড়ছে চা বাগানের পরিধি। একবার চারা লাগিয়ে ৮০ থেকে ১শ’ বছর চা পাতা বিক্রির সুযোগ থাকায় অন্য আবাদ ছেড়ে দিয়ে চা চাষে উৎসাহী হচ্ছেন স্থানীয় চাষিরা। পঞ্চগড়ে অকশন মার্কেটের দাবি জানিয়েছে তারা।

চা চাষের জন্য পাহাড়ি ঢালু জমি প্রয়োজন– এমন ধারণা পাল্টে দিয়েছে পঞ্চগড়। সমতলে পড়ে থাকা ও এক ফসলি জমি এখন চা বাগানে ভরে গেছে। বাগানকে কেন্দ্র করে জেলায় গড়ে উঠেছে ১৮টি চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানা। চা চাষে দেশের তৃতীয় অঞ্চল হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে এই জেলা। মান উন্নত হওয়ায় এরই মাঝে জেলার চা জায়গা করে নিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে।

১৯৯৬ সালে ৪’শ ৫০ একর জমিতে চারা রোপনের মধ্যদিয়ে জেলায় চা চাষ শুরু হয়। বর্তমানে ১০ হাজার এক’শ ২১ একর জমিতে চাষ হচ্ছে। গত বছর এসব বাগান থেকে ৯৫ লাখ ৪৯ হাজার তিন’শ ২৫ কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। চলতি বছর চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা এক কোটি কেজি হলেও, তা ছাঁড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা।পতিত ও এক ফসলি জমিই এখন প্রান্তিক চাষিদের স্বাবলম্বী করে তুলছে। সরাসরি নগদ দামে চা পাতা বিক্রি করায় লাভবান হচ্ছে চাষিরা।

মাঠ পর্যায়ে দেয়া হচ্ছে পরামর্শসহ লজিষ্টিক সাপোর্ট। যে কারণে পঞ্চগড়ে চা চাষের পরিধি দিন দিন বাড়ছে বলে মনে করে চা বোর্ড।
সট: ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন. ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্প পরিচালক, বাংলাদেশ চা বোর্ড আঞ্চলিক কার্যালয়. পঞ্চগড়।

চট্টগ্রামের পাশাপাশি পঞ্চগড়ে অকশন মার্কেট চালুর দাবি জানিয়েছে স্থানীয় চা চাষি ও বাগান মালিকরা।