০১:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

করোনার বিধিনিষেধে চরম কষ্টে আছেন বগুড়ার নিম্ন আয়ের মানুষ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ জুলাই ২০২১
  • / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা সংক্রমণ রোধে দফায় দফায় বিধিনিষেধে চরম কষ্টে আছেন বগুড়ার নিম্ন আয়ের মানুষ। কাজ নেই তাই আয়ও নেই। ঘরে ঘরে চলছে খাবারের অভাব। পেটের ক্ষুধায় কাতরাচ্ছে অনেক পরিবার। তবে জেলা প্রশাসক বলছেন, ফোন করলেই খাবার পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।

জাহাঙ্গীর আলম একজন কুলি শ্রমিক। শহরের কলোনী এলাকায় কাজ করেন প্রায় ২০ বছর। প্রতিদিন কাজ করে ভালই চলতো সংসার। কিন্ত কঠোর বিধিনিষেধে কাজ নেই কোথাও। আয়ের পথ একেবারেই বন্ধ। জমা টাকা যা ছিল তাও শেষ। এখন খাবার নেই। একই অবস্থা দিন মজুর,হকার, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, গৃহকর্মী, ছোট দোকানী চা, কিংবা পান বিক্রেতাদের ঘরে ঘরে।

পেটের ভাত জোগাতেই ঘরের প্রিয় জিনিসটিও বিক্রি করছে অনেকেই। সরকারি ভাবে কেউ কেউ সাহায্য পেলেও, সহায়তা পৌঁছেনি সবার ঘরে।

৩৩৩ নম্বরে ফোন করে কেউ খাদ্য সহায়তা চাইলেই পৌঁছে দেয়া হচ্ছে, জানালেন বগুড়ার জেলা প্রশাসক।

করোনার অন্ধকার একদিন কেটে যাবে,আবার আলো ফুটবে, জীবন যাত্রা স্বাভাবিক হবে, এমনই প্রত্যাশা সবার।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনার বিধিনিষেধে চরম কষ্টে আছেন বগুড়ার নিম্ন আয়ের মানুষ

আপডেট সময় : ০৫:৫৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ জুলাই ২০২১

করোনা সংক্রমণ রোধে দফায় দফায় বিধিনিষেধে চরম কষ্টে আছেন বগুড়ার নিম্ন আয়ের মানুষ। কাজ নেই তাই আয়ও নেই। ঘরে ঘরে চলছে খাবারের অভাব। পেটের ক্ষুধায় কাতরাচ্ছে অনেক পরিবার। তবে জেলা প্রশাসক বলছেন, ফোন করলেই খাবার পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।

জাহাঙ্গীর আলম একজন কুলি শ্রমিক। শহরের কলোনী এলাকায় কাজ করেন প্রায় ২০ বছর। প্রতিদিন কাজ করে ভালই চলতো সংসার। কিন্ত কঠোর বিধিনিষেধে কাজ নেই কোথাও। আয়ের পথ একেবারেই বন্ধ। জমা টাকা যা ছিল তাও শেষ। এখন খাবার নেই। একই অবস্থা দিন মজুর,হকার, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, গৃহকর্মী, ছোট দোকানী চা, কিংবা পান বিক্রেতাদের ঘরে ঘরে।

পেটের ভাত জোগাতেই ঘরের প্রিয় জিনিসটিও বিক্রি করছে অনেকেই। সরকারি ভাবে কেউ কেউ সাহায্য পেলেও, সহায়তা পৌঁছেনি সবার ঘরে।

৩৩৩ নম্বরে ফোন করে কেউ খাদ্য সহায়তা চাইলেই পৌঁছে দেয়া হচ্ছে, জানালেন বগুড়ার জেলা প্রশাসক।

করোনার অন্ধকার একদিন কেটে যাবে,আবার আলো ফুটবে, জীবন যাত্রা স্বাভাবিক হবে, এমনই প্রত্যাশা সবার।