একঘন্টার কথা বলা হলেও ৪ থেকে ৫ ঘন্টা করে বিভিন্ন জেলায় লোডশেডিং
- আপডেট সময় : ০৫:২৩:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ জুলাই ২০২২
- / ১৫৫১ বার পড়া হয়েছে
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে সারাদেশে এক ঘণ্টা করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। রাত-দিন মিলিয়ে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা করে লোডশেডিং দেয়া হচ্ছে। এতে করে জনজীবনে নেমেছে অবর্নীয় দুর্ভোগ।
রংপুরে দিনে-রাতে সমানতালে লোডশেডিংয়ের পর বিদ্যুৎ এলেও আধঘণ্টা পর আবারও চলে যাচ্ছে । শিডিউল মানার কোন বালাই নেই। মার্কেটে কখন বিদ্যুৎ থাকবে, কখন থাকবে না তা না জানার দাবি করে ব্যবসায়িরা অভিযোগ করেন, রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধ করলেও তারা সঠিকভাবে বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না।
খুলনাও পালাক্রমে চলছে লোডশেডিং। তীব্র গরমে চরম দুর্ভোগে মানুষ। একদিন পর দক্ষিণাঞ্চলের ১৩ জেলায় লোডশেডিংয়ের সিডিউল প্রকাশ করেছে ওয়েস্টজোন পাওয়ার জেনারেশন ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী।
কুড়িগ্রামে লোডশেডিংয় আর তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এলাকা ভিত্তিক এক ঘন্টা করে লোডশেডিংয়ের কথা বলা হলেও হুটহাট লোডশেডিংয়ে তিক্ত বিরক্ত মানুষ। বিশেষ করে পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং চলছে এক ঘন্টা পর পর। ব্যহত হচ্ছে জমিতে সেচ দেয়াও।
কক্সবাজারেও মানা হচ্ছেনা লোডশেডিংয়ের শিডিউল। অধিকাংশ এলাকায় শিডিউলও প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ। ফলে সাধারণ মানুষ পড়েছেন বিভ্রান্তিতে। জেলার বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ লোডশেডিং অব্যাহত। বিশেষ করে রাতে উখিয়া-টেকনাফসহ বিভিন্ন উপজেলায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। দিনেও একই অবস্থা।
পাবনায়ও এক ঘণ্টা করে লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তা হচ্ছে না। রাত-দিন মিলিয়ে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা করে লোডশেডিং দেয়া হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভাগে পড়েছেন গ্রাহকরা।
জামালপুরে অব্যাহত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। কখন কারেন্ট যাচ্ছে কখন আসছে এ নিয়ে শঙ্কায় স্থানীয়রা। দ্রুত সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অনুরোধ জানিয়েছেন সাধারণ জনগণ।
গাইবান্ধায়ও এক ঘন্টা লোডশেডিং কথা থাকলেও বিদ্যুৎ থাকছে না ঘন্টার পর ঘন্টা। এতে বিপাকে পড়েছে শিক্ষার্থীসহ শিশু ও বয়স্করা।