০১:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

আগামী দু’সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও বাড়বে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৪:২৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১৬০৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। আগামী অন্তত দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। ফলে মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও গরমের অস্বস্তি কমার সম্ভাবনা কম।

চুয়াডাঙ্গায় বৈশাখের তীব্র দাবদাহ অব্যহত রয়েছে । গত ৫ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ জেলার মানুষ। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না। অসহ্য গরমে ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রাণীকুল। তীব্র তাপদাহের কারনে আবহাওয়া অফিস আজ সোমবার থেকে আবারও ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি করা হয়

বেশি সমস্যার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে শ্রমজীবি মানুষ। তারপরেও তীব্র রোদ, গরম উপেক্ষা করে দিন মজুররা কাজে যাচ্ছে। হাসপাতালে বাড়ছে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা। কয়েকদিন ধরে সদর হাসপাতালে দুইশো’র বেশি রোগী ভর্তি থাকছে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। টানা খরায় পুড়ে যাচ্ছে ক্ষেতের ফসল। গরমের তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে শিশুরা পুকুর কিংবা খালের পানিতে দিনের বেশিরভাগ সময় পার করছে। একটু বৃষ্টির জন্য মানুষের চলছে হাহাকার। প্রচণ্ড গরমের ভেতর বিদ্যুতের লোডশেডিং বাড়ায় শহর-গ্রাম সবখানেই বেড়েছে হাতপাখার কদর। দাবদাহের কারণে তরমুজ, বাঙ্গি, ডাব, আনারস, মাল্টা, পেয়ারাসহ রসালো ফলের চাহিদা বেড়েছে।

টানা তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন। যশোহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র এ গরমে কাজের সন্ধানে ঘরের বাইরে আসা শ্রমজীবী মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে।

ঝিনাইদহে সুর্যের প্রখর তাপ আর গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিছুটা তাপ কম হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদ যেন আগুনের ফুলকি হয়ে ঝরছে। চলমান দাবদাহে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছেন খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালক ও কৃষকরা।

তীব্র তাপদাহে নাকাল ফেনীবাসী। অতিরিক্ত গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালেও বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু, নারী ও বৃদ্ধরা। অধিকাংশ শিশু রোগী জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়াসহ নানা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আগামী দু’সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও বাড়বে

আপডেট সময় : ০৪:২৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। আগামী অন্তত দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। ফলে মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও গরমের অস্বস্তি কমার সম্ভাবনা কম।

চুয়াডাঙ্গায় বৈশাখের তীব্র দাবদাহ অব্যহত রয়েছে । গত ৫ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ জেলার মানুষ। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না। অসহ্য গরমে ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রাণীকুল। তীব্র তাপদাহের কারনে আবহাওয়া অফিস আজ সোমবার থেকে আবারও ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি করা হয়

বেশি সমস্যার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে শ্রমজীবি মানুষ। তারপরেও তীব্র রোদ, গরম উপেক্ষা করে দিন মজুররা কাজে যাচ্ছে। হাসপাতালে বাড়ছে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা। কয়েকদিন ধরে সদর হাসপাতালে দুইশো’র বেশি রোগী ভর্তি থাকছে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। টানা খরায় পুড়ে যাচ্ছে ক্ষেতের ফসল। গরমের তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে শিশুরা পুকুর কিংবা খালের পানিতে দিনের বেশিরভাগ সময় পার করছে। একটু বৃষ্টির জন্য মানুষের চলছে হাহাকার। প্রচণ্ড গরমের ভেতর বিদ্যুতের লোডশেডিং বাড়ায় শহর-গ্রাম সবখানেই বেড়েছে হাতপাখার কদর। দাবদাহের কারণে তরমুজ, বাঙ্গি, ডাব, আনারস, মাল্টা, পেয়ারাসহ রসালো ফলের চাহিদা বেড়েছে।

টানা তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন। যশোহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র এ গরমে কাজের সন্ধানে ঘরের বাইরে আসা শ্রমজীবী মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে।

ঝিনাইদহে সুর্যের প্রখর তাপ আর গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিছুটা তাপ কম হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদ যেন আগুনের ফুলকি হয়ে ঝরছে। চলমান দাবদাহে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছেন খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালক ও কৃষকরা।

তীব্র তাপদাহে নাকাল ফেনীবাসী। অতিরিক্ত গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালেও বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু, নারী ও বৃদ্ধরা। অধিকাংশ শিশু রোগী জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়াসহ নানা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি