০৬:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর সুযোগ পেয়েও পারলো না বাংলাদেশ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৮:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১
  • / ১৫২০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর সুযোগ পেয়েও পারলো না বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে উত্তেজনা ছড়ানো তৃতীয় ও শেষ টি-টুয়েন্টিতে ৫ উইকেটে হারলো মাহমুদউল্লাহর দল। ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে বাংলাদেশকে হোয়াইট ওয়াশ করলো সফরকারীরা। মিরপুরে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১২৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে শেষ বলের রোমাঞ্চে জয় পায় পাকিস্তান।

করোনা যুগে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বাংলাদেশ থেকে ট্রফি নিয়ে ফিরতে পারেনি কোনো দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড সবাই পরাজিত সৈনিক। তবে মিরপুরে ব্যতিক্রম পাকিস্তান। এক ম্যাচ হাত রেখে আগেই সিরিজ নিজেদের করে নেয়। শেষ ম্যাচটি টাইগারদের জন্য ছিল হোয়াইটওয়াশ থেকে বাঁচার। শেষ পর্যন্ত তাও হলো না। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলো ৩-০ তে। ফলে টি-টুয়েন্টি রেঙ্কিংয়ে নয় নম্বরে নেমে গেলো বাংলাদেশ।

আসলেন দেখলেন আউট হলেন, দিনশেষে পরাজয় সঙ্গী করে ফিরলেন…. এটাই এখন বাংলাদেশ। টস জেতা মাহমুদউল্লাহর দলটা এখন এমনই। এই যেমন নাজমুল শান্ত, শেষ দিনেও ব্যর্থতার প্রতীক ৭ করে। তিন ম্যাচে ৫২।

একাদশে প্রথম, সঙ্গে পজিশন বদলে ৩ ব্যাট করেছেন শামীম পাটোয়ারী। কিন্তু পারফরম্যান্সের বদল নেই। করেছেন ২৩ বলে ২২।

লড়াই যতটুকু ঐ তৃতীয় জুটিতেই। আফিফ আর নাঈমের কল্যাণে। এ দুইয়ের ৪৩ রানের প্রতিরোধ ভাঙে আফিফ ২০ করে ফিরলে।

এরপর শুধুই প্রাপ্তি নাঈম শেখের ৪৭ রান। মাহমুদউল্লাহ, নুরুল হাসানদের অধারাবাহিকতায় ৭ উইকেটে ১২৪-এর লো স্কোরিংয়েই থামে বাংলাদেশের ইনিংস।

জবাবে ছোট লক্ষ্যকে আরও ছোট বানিয়েছেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান, ৩২ রানের জুটিতে। পাক অধিনায়কের লাগাম টেনেছেন আমিনুল বিপ্লব।

ব্যক্তিগত ৪০ রানে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে খেলার মোমেন্টাম ফেরানোর চেষ্টায় অভিষিক্ত শহীদুল। তবে বাধার দেয়াল হয়ে ছিলেন হায়দার আলী। তার ৪৫ রানের ইনিংসে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ রাখে পাকিস্তান। শেষ ওভার পর্যন্ত গড়ায় ম্যাচ।

শেষ ওভারে ৮ রানের সমীকরণে মাহমুদউল্লাহর ম্যাজিক। প্রথম বল ডট, পরের দুই বলে উইকেট।

৩ বলে ৮। কে জানতো তখনও পরাজয় হাতছানি দিয়ে ডাকছে বাংলাদেশকে। ঠিকই মিরপুরে রচিত হলো টাইগারদের পুরনো গল্প। শেষ পর্যন্ত বিষাদে রূপ নিলো মাহমুদউল্লাহর এক ওভারে তিন উইকেট নেয়ার প্রাপ্তি। ফলাফল ৫ উইকেটে জয়ী পাকিস্তান।
আপস।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর সুযোগ পেয়েও পারলো না বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৮:৩৮:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর সুযোগ পেয়েও পারলো না বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে উত্তেজনা ছড়ানো তৃতীয় ও শেষ টি-টুয়েন্টিতে ৫ উইকেটে হারলো মাহমুদউল্লাহর দল। ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে বাংলাদেশকে হোয়াইট ওয়াশ করলো সফরকারীরা। মিরপুরে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১২৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে শেষ বলের রোমাঞ্চে জয় পায় পাকিস্তান।

করোনা যুগে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বাংলাদেশ থেকে ট্রফি নিয়ে ফিরতে পারেনি কোনো দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড সবাই পরাজিত সৈনিক। তবে মিরপুরে ব্যতিক্রম পাকিস্তান। এক ম্যাচ হাত রেখে আগেই সিরিজ নিজেদের করে নেয়। শেষ ম্যাচটি টাইগারদের জন্য ছিল হোয়াইটওয়াশ থেকে বাঁচার। শেষ পর্যন্ত তাও হলো না। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলো ৩-০ তে। ফলে টি-টুয়েন্টি রেঙ্কিংয়ে নয় নম্বরে নেমে গেলো বাংলাদেশ।

আসলেন দেখলেন আউট হলেন, দিনশেষে পরাজয় সঙ্গী করে ফিরলেন…. এটাই এখন বাংলাদেশ। টস জেতা মাহমুদউল্লাহর দলটা এখন এমনই। এই যেমন নাজমুল শান্ত, শেষ দিনেও ব্যর্থতার প্রতীক ৭ করে। তিন ম্যাচে ৫২।

একাদশে প্রথম, সঙ্গে পজিশন বদলে ৩ ব্যাট করেছেন শামীম পাটোয়ারী। কিন্তু পারফরম্যান্সের বদল নেই। করেছেন ২৩ বলে ২২।

লড়াই যতটুকু ঐ তৃতীয় জুটিতেই। আফিফ আর নাঈমের কল্যাণে। এ দুইয়ের ৪৩ রানের প্রতিরোধ ভাঙে আফিফ ২০ করে ফিরলে।

এরপর শুধুই প্রাপ্তি নাঈম শেখের ৪৭ রান। মাহমুদউল্লাহ, নুরুল হাসানদের অধারাবাহিকতায় ৭ উইকেটে ১২৪-এর লো স্কোরিংয়েই থামে বাংলাদেশের ইনিংস।

জবাবে ছোট লক্ষ্যকে আরও ছোট বানিয়েছেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান, ৩২ রানের জুটিতে। পাক অধিনায়কের লাগাম টেনেছেন আমিনুল বিপ্লব।

ব্যক্তিগত ৪০ রানে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে খেলার মোমেন্টাম ফেরানোর চেষ্টায় অভিষিক্ত শহীদুল। তবে বাধার দেয়াল হয়ে ছিলেন হায়দার আলী। তার ৪৫ রানের ইনিংসে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ রাখে পাকিস্তান। শেষ ওভার পর্যন্ত গড়ায় ম্যাচ।

শেষ ওভারে ৮ রানের সমীকরণে মাহমুদউল্লাহর ম্যাজিক। প্রথম বল ডট, পরের দুই বলে উইকেট।

৩ বলে ৮। কে জানতো তখনও পরাজয় হাতছানি দিয়ে ডাকছে বাংলাদেশকে। ঠিকই মিরপুরে রচিত হলো টাইগারদের পুরনো গল্প। শেষ পর্যন্ত বিষাদে রূপ নিলো মাহমুদউল্লাহর এক ওভারে তিন উইকেট নেয়ার প্রাপ্তি। ফলাফল ৫ উইকেটে জয়ী পাকিস্তান।
আপস।