০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫

এক যুগেরও শুরু হয়নি চট্টগ্রামে বে টার্মিনাল নির্মাণ কাজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৫৪৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এক যুগেরও শুরু হয়নি চট্টগ্রামে বে টার্মিনাল নির্মানের কাজ। শুরু হয়েছে ভুমি অধিগ্রহণ, হয়েছে ব্রেক ওয়াটারসহ অবকাঠামো নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের অনুমোদন। কিন্তু এখনো শুরুই হয়নি প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ। দেশের সমুদ্র বাণিজ্যের অগ্রগতির জন্যই বে টার্মিনাল প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়ন জরুরি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

২০১৩ সালে বে টার্মিনালের পরিকল্পনা। ১৪ সালের মে মাসে ভূমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। একই সময়ে ভূমি বরাদ্দের ছাড়পত্রের আবেদন করা হলেও, সিডিএতে ১৭ মাস পর মেলে ছাড়পত্র। অধিগ্রহণের প্রথম দফায় ৬৭ একর ভূমি বরাদ্দ পায় ২০১৭ সালে সেপ্টেম্বরে। মোট ৫শো একর বরাদ্দ পেলেও ৩০৩ একর এখনো বাকি। ২০২৬ সালে চালু হবার কথা থাকলেও, বে টার্মিনালের জায়গা এখনো ধু-ধু বালুচর।

মিলেছে একনেকের অনুমোদন, ব্রেক ওয়াটারসহ অবকাঠামো নির্মাণে বিব্যাংকের অর্থায়নের অনুমোদন হলেও শুরু হয়েনি প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পের ডিটেইলড ডিজাইনের কাজ শেষ হলেই মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

স্থলভাগে বে টার্মিনালের জন্য নির্মিত হবে তিনটি টার্মিনাল। চ্যানেল তৈরি, চ্যানেল ঘিরে ব্রেকওয়াটার নির্মাণ এবং টার্মিনালের সঙ্গে রেল ও সড়ক সংযোগের কাজগুলোও এই প্রকল্পের মধ্যে। এর প্রাথমিক বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা। এরমধ্যে বিশ্বব্যাংক ১০ আর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দেবে ৪ হাজার কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দরের ক্রমবর্ধমান চাপ সামলাতে বে-টার্মিনাল বাস্তবায়ন জরুরী বলে মনে করছেন, ব্যবসায়ীরা।

চট্টগ্রাম বন্দরে বছরে ৩২ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং করছে, বে টার্মিনা হলে ৫০ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং সম্ভব হবে, এমন আশা প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

এক যুগেরও শুরু হয়নি চট্টগ্রামে বে টার্মিনাল নির্মাণ কাজ

আপডেট সময় : ০৩:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

এক যুগেরও শুরু হয়নি চট্টগ্রামে বে টার্মিনাল নির্মানের কাজ। শুরু হয়েছে ভুমি অধিগ্রহণ, হয়েছে ব্রেক ওয়াটারসহ অবকাঠামো নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের অনুমোদন। কিন্তু এখনো শুরুই হয়নি প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ। দেশের সমুদ্র বাণিজ্যের অগ্রগতির জন্যই বে টার্মিনাল প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়ন জরুরি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

২০১৩ সালে বে টার্মিনালের পরিকল্পনা। ১৪ সালের মে মাসে ভূমি বরাদ্দের জন্য আবেদন করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। একই সময়ে ভূমি বরাদ্দের ছাড়পত্রের আবেদন করা হলেও, সিডিএতে ১৭ মাস পর মেলে ছাড়পত্র। অধিগ্রহণের প্রথম দফায় ৬৭ একর ভূমি বরাদ্দ পায় ২০১৭ সালে সেপ্টেম্বরে। মোট ৫শো একর বরাদ্দ পেলেও ৩০৩ একর এখনো বাকি। ২০২৬ সালে চালু হবার কথা থাকলেও, বে টার্মিনালের জায়গা এখনো ধু-ধু বালুচর।

মিলেছে একনেকের অনুমোদন, ব্রেক ওয়াটারসহ অবকাঠামো নির্মাণে বিব্যাংকের অর্থায়নের অনুমোদন হলেও শুরু হয়েনি প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পের ডিটেইলড ডিজাইনের কাজ শেষ হলেই মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

স্থলভাগে বে টার্মিনালের জন্য নির্মিত হবে তিনটি টার্মিনাল। চ্যানেল তৈরি, চ্যানেল ঘিরে ব্রেকওয়াটার নির্মাণ এবং টার্মিনালের সঙ্গে রেল ও সড়ক সংযোগের কাজগুলোও এই প্রকল্পের মধ্যে। এর প্রাথমিক বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা। এরমধ্যে বিশ্বব্যাংক ১০ আর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দেবে ৪ হাজার কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দরের ক্রমবর্ধমান চাপ সামলাতে বে-টার্মিনাল বাস্তবায়ন জরুরী বলে মনে করছেন, ব্যবসায়ীরা।

চট্টগ্রাম বন্দরে বছরে ৩২ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং করছে, বে টার্মিনা হলে ৫০ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং সম্ভব হবে, এমন আশা প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।