নওগাঁ, জামালপুর, মৌলভীবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় করোনা প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় কর্মহীন, দুস্থ, অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। খাদ্যপণ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য বিতরণ করেন বিভিন্ন সংগঠন, ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসন।

নওগাঁয় নতুন করে আরো ৮ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেয়ার দায়িত্ব নিলো স্থানীয় একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। এনিয়ে করোনা মোকাবিলায় মোট ১৮ হাজার পরিবারকে খাবার সহায়তার আওতায় আনলো প্রতিষ্ঠানটি।

জামালপুরে করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন চার শতাধিক দরিদ্রের মাঝে ত্রান বিতরণ করেছে গ্রামীন ব্যাংক।

মৌলভীবাজার পৌরসভার ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। দুপুরে ত্রাণের প্যাকেট নিম্ন আয়ের ঘরবন্দি মানুষের মাঝে বিতরণ করেন সংসদ সদস্য নেছার আহমদ ও পৌর মেয়র ফজলুর রহমান।

সকালে গোপালগঞ্জে ৪ হাজার পরিবারের মধ্যে সংসদ সদস্য ফারুক খান, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ব্যুরো বাংলাদেশ ও ব্যবসায়ী মো: ফুলমিয়া মোল্লা উদ্যোগে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে।

দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলিতে দরিদ্র ও দুস্থ্য দোকান কর্মচারীদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন হিলি বাজার ব্যবসায়ী সমিতি নেতারা।

ঝিনাইদহে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। সকালে শহরের বারোয়ারি পুজা মন্দিরে ২শ’ হতদরিদ্র মানুষের মাঝে এ খাদ্যসাগ্রী বিতরণ করা হয়।

মানিকগঞ্জে অসহায় দুস্থদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে সংবাদপত্র সম্পাদক পরিষদ। সকালে শহীদ রফিক সড়কে পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয় প্রাঙ্গণে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

নাটোরের নলডাঙ্গায় অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।দুপুরে উপজেলার পাটুল হাপানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ৭শ’ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল।

মেহেরপুরে কর্মহীন মানুষের মাঝে বিভিন্ন ধরণের তরকারী বিতরণ করেছে গাংনী পৌর ছাত্রলীগ।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী সরকারি কলেজ মাঠে চরাঞ্চলের ৭ ইউনিয়নের ৯ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

নেত্রকোনার পুর্বধলায় অসহায় পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করা হয়েছে।