এদিকে লকডাউন শিথিলে, এতোদিন ঘরবন্দি থাকা নগরবাসীর খুশি হওয়ার কথা থাকলেও তারা খুশি নন। বরং শিথিলতার কারণে করোনার ভয়াবহ বিস্তার নিয়ে আশঙ্কার কথা জানান তারা।
দেশে যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে এবং প্রতিদিনই নতুন নতুন রেকর্ড হচ্ছে; ঠিক সেই মুহুর্তে ঈদ সামনে রেখে লকডাউন শিথিল করা হচ্ছে। মাসের অধিক ঘনবন্দি নগরবাসী শিথিলতায় খুশী হবার কথা থাকলেও অনেকেই নাখোশ।
১০ মে থেকে সীমিত পরিসরে শপিংমল ও দোকানপাট খুলে দিলে করোনার ব্যাপক সংক্রমণের আশঙ্কা জানান নগরীর সাধারণ মানুষ।
রাজধানীর সড়কে রিক্সাসহ যান চলাচল বেড়েছে। তবে মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব।
সড়কে মোটরসাইকেল রাইড চলাচল করলেও তারাও মানছে না স্বাস্থ্যবিধি।
নির্দেশনার পাশাপাশি প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানার ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানান নগরবাসী।