অবিলম্বে আইএমএফ ৪৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার বাংলাদেশকে দেবে। শেষ কিস্তির টাকা আসবে ২০২৬ সালে।
অর্থমন্ত্রীর দাবি
বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেছেন, ”আমরা আইএমএফের প্রতি কৃতজ্ঞ। তবে আইএমএফের এই ঋণ মঞ্জুরির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির সক্ষমতার প্রকাশ ঘটেছে।”
তিনি বলেছেন, ”অনেকেই সন্দেহ করেছিলেন যে আইএমএফ আমাদের এই ঋণ দেবে না। তারা ভেবেছিলেন, আমাদের অর্থনীতির মৌলিক এলাকাগুলি দুর্বল, তাই আইএমএফ এর ঋণ আমরা পাব না। এখন এটাও প্রমাণিত হল যে, আমাদের অর্থনীতি শক্ত ভিতের উপরে দাড়িয়ে আছে এবং অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় তা ভালো।”
অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, ”রাজস্ব আহরণ বাড়ানো, আরও দক্ষ একটি আর্থিক খাত গড়ে তোলার মত দীর্ঘদিনের চালেঞ্জগুলো আলোচনায় এসেছে। এসব ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কারের পাশাপাশি বেসরকারি বিনিয়োগ ও রপ্তানি বহুমুখীকরণে উৎসাহ দিলে তা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও সহনশীল করে তুলতে এবং দীর্ঘমেয়াদী, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে সহায়তা করবে।”
ডয়চে ভেলে