শেখ কামালকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায়
- আপডেট সময় : ০৭:১৫:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১
- / ১৫০৩ বার পড়া হয়েছে
রাষ্ট্র প্রধানের সন্তান হলেও তার মধ্যে ছিলো না অহংকার, ছিলো না বিলাসিতা। তাই বন্ধু, সতীর্থ ও সহপাঠীদের চোখে বঙ্গবন্ধুতনয় শেখ কামাল হয়ে উঠেছিলেন স্বপ্নবান ও আদর্শ তারুণ্যের এক উজ্জ্বল প্রতিকৃতি। জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল। মাত্র ২৬ বছরের ক্ষুদ্র জীবনে শেখ কামাল দেশের জন্য যা করে গেছেন তা প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা আর আন্তরিকতায়।
মাত্র ২৬ বছর। যেন এক কিংবদন্তীর সগৌরবের তারুণ্যের স্বাক্ষর শেখ কামাল। যুদ্ধের ময়দান থেকে ফিরে, খেলার মাঠে, নাটকের মঞ্চে, গানের সুরে, যেন তারুণ্যের সাইক্লোন।
১৯৪৯ এর ৫ই আগষ্ট জন্ম শেখ কামালের। সেই থেকে মেধায় মননে, চিন্তা চেতনায়, তারুণ্যের ছৌঁয়ায়, লাল সবুজের সীমানা ছাড়িয়ে, মহাকাশ থেকে দেখা, অদেখা পৃথিবী।
শেখ কামাল, বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাসে এক অবিশ্মরণীয় নাম। তারুণ্যের নায়ক হয়ে উঠা এই বহুমাত্রীক ব্যক্তিত্ব ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ, সমাজ চিন্তক, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ছাত্র রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। তার হাতের ছোঁয়ায় নিমিষেই বদলে গেছে বাংলাদেশের ফুটবল। আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মত একটি ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তার হাত ধরেই।
যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশকে নতুন করে গড় ছিলেন বঙ্গবন্ধু। অন্যদিকে, যুদ্ধের বিভিষিকা মন থেকে মুছে নতুন করে বাঁচতে দেশের যুব সমাজের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠে বঙ্গবন্ধুর জেষ্ঠ্য পুত্র শেখ কামাল।
২৬ বছরের যুবকটি হয়ে উঠেছিল উজ্জ্বল উদিয়মান জ্বল জ্বলে তারা। ৭৫ এর ১৫ আগষ্ট ঘাতকের বুলেটে আমরা হারিয়েছি সেই উদ্দিপ্তের তারুণ্যের দূত হয়ে উঠা শেখ কামালকে।