লাগাম টানার লক্ষণ নেই নিত্যপণ্যের বাজারে
- আপডেট সময় : ০১:৩২:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ অক্টোবর ২০২২
- / ১৫৪৬ বার পড়া হয়েছে
লাগাম টানার লক্ষণ নেই নিত্যপণ্যের বাজারে। ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী সব রকম খাদ্যপণ্য। হিমশিম অবস্থা সাধারণ মানুষের। গত সপ্তাহে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে এক লাফে চিনির কেজি বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে ৬ টাকা। তবে সরবরাহের অযুহাতে এখনও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। মিল মালিকদের সিন্ডিকেটে আবারও চালের দাম বাড়তে পারে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
নজরদারির অভাবে রাজধানীর বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। ফলে স্বস্তিতে নেই ক্রেতারা। সবজি, মাছ, মাংস, মুরগি,সবকিছুরই দাম চড়া।
বেগুনের কেজি ১’শ, করলা ৯০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছে সরবরাহ কম থাকায় সব সবজির দাম বেড়েছে।
এদিকে হঠাৎ ৬ টাকা বেড়ে চিনির কেজি এখন ৯২ টাকা। তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয়া হলেও সরবরাহের অযুহাতে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ভোজ্যতেল। আটা, পেঁয়াজ, রসুন, আদা বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দরেই। ময়দার কেজি প্রায় দ্বিগুণ।
মিল মালিকদের সিন্ডিকেটে আবারও চালের দাম বাড়তে পারে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। মিনিকেটের কেজি ৭৪ থেকে ৭৬ টাকা, আটাশ বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা।
ডিমের ডজন এখনও ১৫০ টাকা। দাম আরও বাড়ার আশংকা করছেন ব্যবসায়ীরা।
নদীতে ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞার পরদিনই ইলিশ শুন্য দেখা যায় মাছের বাজার। যার প্রভাব পড়েছে দেশি মাছে। ফলে আরও বেড়ে যায় রুই, কাতলা সব সবরকম চাষ করা মাছের দাম। আর নদীর মাছতো আকাশচুম্বি, হাজার টাকা কেজির নীচে মেলেনা ছোট মাঝারি এবং বড় মাছ। তবে গরুর ও খাসির মাংসের কেজি এখনও অপরিবর্তিত।