চট্টগ্রামের টিকা কেন্দ্রগুলোই করোনা বিস্তারের সবচেয়ে ঝুকিপুর্ণ এলাকা
- আপডেট সময় : ০২:১৬:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অগাস্ট ২০২১
- / ১৫০৭ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রামের টিকা কেন্দ্রগুলোই করোনা বিস্তারের সবচেয়ে ঝুকিপুর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। কারণ প্রতিটি কেন্দ্রের সামনে টিকা প্রত্যাশীদের ভিড় যেন একেকটি জনসমাবেশে পরিণত হচ্ছে। সামাজিক বা শরিরিক দুরত্বের বালাই তো নেইই টিকা নিতে রীতিমতো হুরোহুরি করছেন টিকা প্রত্যাশীরা। জনস্বাস্থ্য অধিকার রক্ষা কর্মীরা বলছেন কেন্দ্র ও বুথ না বাড়ালে টিকার সুফল আসবে না। আর সিভিল সার্জনের দাবি নিয়ম মেনেই টিকাদান কর্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করছেন তারা।
করোনার বিস্তার ঠেকাতে লোকসমাগম নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত বিধি-নিষেধ চলছে দেশজুড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় একরকম স্থবির রয়েছে নগরজীবন। এমন সসয় ঠিক উল্টো চিত্র নগরীর টিকা কেন্দ্রগুলোতে।
কোভিড ডেটিকেটেড প্রধান হাসপাতাল আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের চিত্র এটি। যেখানে দৈনিক প্রায় ২ শো মানুষকে দেয়া হচ্ছে করোনার টিকা। অথচ টিকা প্রত্যাশীদের লাইন একদিকে টেরিবাজর অন্যদিকে পুরোনো সিটি কর্পোরেশন ভবন ছাড়িয়েছে। চারতলা ভবনের করিডোর থেকে বারান্দা কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিটি কর্পোরেশন মেমন হাসপাতালসহ সবকটি টিকা কেন্দ্রের চিত্র একই। যা করোনা বিস্তারের হট স্পট হওয়ার আশংকা জনস্বাস্থ্য অধিকার রক্ষা কর্মীদের।
চিকিৎসকরা বলছেন, দুই ডোজ টিকা নিয়েও করোনায় আক্রান্ত হওয়ার নজির আছে। তাই টিকা কেন্দ্রগুলোতে এমন উদাসীনতা কাম্য নয়।
আর সিভিল সার্জনের দাবি, করোনার বিস্তার বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মাঝে টিকা নেয়ার আগ্রহ বেড়েছে। ফুটেজ-৩
অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশনের পর মোবাইলে এসএমএস এলেই নির্দিষ্ট টিকা কেন্দ্রে গিয়ে টিকা গ্রহণের নিয়ম রয়েছে। কিন্তু অনেকে এসএমএস আসার আগেই শুধু রেজিষ্ট্রেশন কার্ড নিয়ে কেউবা কোন কিছু না নিয়েই এসেছেন কেন্দ্রে।