গত কয়েকবছরে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া রুটে চর পড়ে কমছে পদ্মার মূল চ্যানেলের প্রশস্ততা
- আপডেট সময় : ০৫:৩২:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুন ২০২১
- / ১৫০৩ বার পড়া হয়েছে
গত কয়েকবছরে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া রুটের বহুমাত্রিক ব্যবহার বাড়লেও চর পড়ে কমছে পদ্মার মূল চ্যানেলের প্রশস্ততা। ঘাটে নৌপুলিশ ফাঁড়িতে কোনো নৌযান না থাকায় নৌপরিবহনগুলোর যথাযথ মনিটরিং সম্ভব হচ্ছে না। এতে নৌযাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি বেড়েছে বহুগুণ। সাম্প্রতিক স্পিডবোট দুর্ঘটনায় তদন্ত কমিটি এসব সমস্যার সমাধানের সুপারিশ করেছে।
দেশের দক্ষিনাঞ্চলের ২১ জেলার সাথে কম দূরত্বের যোগাযোগের কারনে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া রুটে প্রতিবছর যাত্রী সংখ্যা বাড়ছে। এ নৌরুটে ২০১৪ সালে পিনাক-৬ লঞ্চডুবিতে ৫৩ জনের মরদেহ উদ্ধার ও ৪৯ জন নিখোঁজ হলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। প্রতি ঘাটে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেয়া হয় বিআইডব্লিউটিএ’র কর্মকর্তাদের।
এই রুটে প্রতিদিন ১৫/১৬টি ফেরি, ৮৬টি লঞ্চ, দেড় শতাধিক স্পিডবোট যাত্রী পরিবহন করে। ১০/১২ কিলোমিটার নৌরুটের মূল পদ্মা নদী ছাড়া সরু চ্যানেল প্রায় আট কিলোমিটার। এই আট কিলোমিটারের নাব্য সংকট দূর করতে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকার ড্রেজিং করা হয়। রুটের সংকট ও অসঙ্গতির চিত্র তুলে ধরে সংশ্লিষ্টরা।
এ নৌরুটের শুরু ও বর্তমান চিত্র তুলে ধরে ক্ষোভ জানায়, লঞ্চ মালিক সমিতি।
দুর্ঘটনার জন্য সরু নৌ চ্যানেল ও অবৈধ নৌযানকে দায়ি করে নৌ পুলিশ।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা তদন্তে মাঠে নেমেছে কমিটি।
দেশের ব্যস্ততম এ রুটটিতে দুর্ঘটনা কমাতে নৌযান চালকদের দক্ষতা বাড়ানো ও নৌপথ বিস্তৃত করার দাবি জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।