১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

করোনা সংক্রমণ মোকাবেলায় দেশের বিভিন্ন এলাকা লকডাউন

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:২৪:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৫১৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি মোকাবেলা ও জনগণের সুরক্ষার প্রয়োজনে নরসিংদী, নেত্রকোনা, সাতক্ষীরা, গাইবান্ধা, ঝালকাঠি ও কক্সবাজারসহ বিভিন্ন এলাকা লকডাউন করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

চট্টগ্রামে আরো তিনজন করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর যানবাহন চলাচলে আরো কড়াকড়ি আরোপ করেছে প্রশাসন। সকাল থেকে শহরে প্রবেশের ৫টি পয়েন্ট ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সেনাবাহিনী করছে মাইকিং। চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। প্রত্যেক চেকপোস্টে গাড়ির আরোহীদের উপযুক্ত কারণ বলে যেতে হচ্ছে।

জেলা প্রশাসন নরসিংদীকে লকডাউনের আদেশ জারী করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লকডাউন কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। নির্দেশনা অনুযায়ী জেলায় জনসাধারণের প্রবেশ ও প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

নেত্রকোনার দুর্গাপুর সীমান্ত এলাকা সীলগালা করে দিয়েছে বিজিবির নেত্রকোনা ব্যাটালিয়ন-৩১। এতে করে সীমান্ত এলাকায় বসবাসরত আদিবাসী লোকজনের দু’পাড়ে আসা যাওয়া একেবারেই বন্ধ রয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলাকে করোনা ঝুঁকিমুক্ত রাখতে এই জেলার সাথে পার্শ্ববর্তী জেলার সকল সীমান্ত এবং আন্তঃ উপজেলা সীমান্ত– জরুরী সেবা ছাড়া অন্যসব যানবাহন ও জনচলাচল নিষিদ্ধ করেছে জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশের কয়েকটি জেলায় করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ায় ঐসব জেলা লকডাউন ঘোষণার প্রেক্ষিতে সেখানে কর্মরত লোকজন নিজ-নিজ জেলায় ফিরতে চেষ্টা করছে।

গাইবান্ধায় বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় চলছে স্বেচ্ছায় লকডাউন। করোনা সংক্রমণের আতংকে স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে এ লকডাউন করছেন। সকাল থেকে শহরের ব্রীজরোড, মমিনপাড়া বাংলাবাজার, মাষ্টারপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বাঁশ ও কাঠ নিয়ে বেড়া দিয়ে লকডাউন করে রেখেছে।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ঝালকাঠিতে চলছে অঘোষিত লকডাউন। জেলা শহরে ঢুকতে সকল সড়কে বেরিকেড দিয়ে আটকে দেয়া হয়েছে। এমনকি শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতেও বাঁশ ও চাটাই দিয়ে বেরিকেড দেয়া হয়েছে। সকাল থেকে জনসমাগম রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সড়কে টহলে রয়েছে। বিভিন্ন স্থানের সড়কে চেকপোষ্ট বসিয়ে কঠোরভাবে সবাইকে ঘরে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হতে পারছে না।

অবশেষে কক্সবাজারকেও লকডাউন করেছে জেলা প্রশাসন। বুধবার সন্ধ্যায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রচারের মাধ্যমে পুরো জেলাকে লকডাউনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন। একই বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলাগুলোও লকডাউনের আওতায় থাকবে বলে জানানো হয়। ফলে জেলা এবং উপজেলায় বাইরে থেকে কেউ যেমন ঢুকতে পারবে না, তেমনি জেলার বাইরেও কেউ যেতে পারবে না বলে উল্লেখ করা হয়।

দেশে করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভয়ে পঞ্চগড় জেলাশহরের বাসিন্দারা স্বেচ্ছায় নিজেদের এলাকাকে লক ডাউন ঘোষণা করেছে। এমনকিমানুষজনের প্রবেশ ঠেকাতে প্রতি রাস্তার প্রবেশস্থলে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেট দিয়েছে তারা। দেশে করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় গত মঙ্গলবার থেকে জেলা শহরের রাজনগর, বানিয়াপট্টি, ইসলামবাগসহ প্রত্যেক এলাকায় প্রবেশ পথে স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশ বেঁধে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

গাইবান্ধায় বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় চলছে স্বেচ্ছায় লকডাউন। স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে এ লকডাউন করছেন। সকাল থেকে শহরের ব্রীজরোড় ,মমিনপাড়া বাংলাবাজার, মাষ্টারপাড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় বাশ কাঠ নিয়ে বেড়া দিয়ে লক ডাউন করে রাখে।যাতে কেউ এই এলাকায় প্রবেশ করতে না পারে। গত কয়েকদিনে জেলায় ৫জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হযে আইসোলেশনে রয়েছে এই আংতকে জেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় স্থানীয়রা নিজেই লকডাউন করেছে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের এক জরুরী সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পুরো জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউন ঘোষনার পর থেকে জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন এবং রেবের টহল অব্যাহত রয়েছে। তবে জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক শহরে কোন প্রকার ইজিবাইক, সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, ভ্যান বা সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

সকালে যশোর কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মাদ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের কর্মকর্তারা মোটরসাইকেল নিয়ে শহর জুড়ে মহড়া দেয়। এসময় তারা বিভিন্নস্থানে দাড়িয়ে বাইরে থাকা মানুষদের ঘরে ফিরে যেতে অনুরোধ জানান।

মৌলভীবাজারে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাড়ায়-পাড়ায়, গ্রামে-গ্রামে করা হচ্ছে ‘লকডাউন’। মৌলভাবাজার শহরের শান্তিবাগ,পূর্বগীর্জাপাড়া,কবি সৈয়দ মুজতবা আলী সড়ক, চাঁদনীঘাট বাইপাস সড়কসহ পাড়া মহল্লা লকডাউন করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের প্রবেশ মুখ লকডাউন করে দিয়েছে পুলিশ। সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গার ৪টি প্রবেশ পথে চেকপোস্ট বসিয়ে সাধারণের চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনা সংক্রমণ মোকাবেলায় দেশের বিভিন্ন এলাকা লকডাউন

আপডেট সময় : ০৭:২৪:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০

করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি মোকাবেলা ও জনগণের সুরক্ষার প্রয়োজনে নরসিংদী, নেত্রকোনা, সাতক্ষীরা, গাইবান্ধা, ঝালকাঠি ও কক্সবাজারসহ বিভিন্ন এলাকা লকডাউন করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

চট্টগ্রামে আরো তিনজন করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর যানবাহন চলাচলে আরো কড়াকড়ি আরোপ করেছে প্রশাসন। সকাল থেকে শহরে প্রবেশের ৫টি পয়েন্ট ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সেনাবাহিনী করছে মাইকিং। চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। প্রত্যেক চেকপোস্টে গাড়ির আরোহীদের উপযুক্ত কারণ বলে যেতে হচ্ছে।

জেলা প্রশাসন নরসিংদীকে লকডাউনের আদেশ জারী করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লকডাউন কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। নির্দেশনা অনুযায়ী জেলায় জনসাধারণের প্রবেশ ও প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

নেত্রকোনার দুর্গাপুর সীমান্ত এলাকা সীলগালা করে দিয়েছে বিজিবির নেত্রকোনা ব্যাটালিয়ন-৩১। এতে করে সীমান্ত এলাকায় বসবাসরত আদিবাসী লোকজনের দু’পাড়ে আসা যাওয়া একেবারেই বন্ধ রয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলাকে করোনা ঝুঁকিমুক্ত রাখতে এই জেলার সাথে পার্শ্ববর্তী জেলার সকল সীমান্ত এবং আন্তঃ উপজেলা সীমান্ত– জরুরী সেবা ছাড়া অন্যসব যানবাহন ও জনচলাচল নিষিদ্ধ করেছে জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশের কয়েকটি জেলায় করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ায় ঐসব জেলা লকডাউন ঘোষণার প্রেক্ষিতে সেখানে কর্মরত লোকজন নিজ-নিজ জেলায় ফিরতে চেষ্টা করছে।

গাইবান্ধায় বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় চলছে স্বেচ্ছায় লকডাউন। করোনা সংক্রমণের আতংকে স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে এ লকডাউন করছেন। সকাল থেকে শহরের ব্রীজরোড, মমিনপাড়া বাংলাবাজার, মাষ্টারপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বাঁশ ও কাঠ নিয়ে বেড়া দিয়ে লকডাউন করে রেখেছে।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ঝালকাঠিতে চলছে অঘোষিত লকডাউন। জেলা শহরে ঢুকতে সকল সড়কে বেরিকেড দিয়ে আটকে দেয়া হয়েছে। এমনকি শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতেও বাঁশ ও চাটাই দিয়ে বেরিকেড দেয়া হয়েছে। সকাল থেকে জনসমাগম রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সড়কে টহলে রয়েছে। বিভিন্ন স্থানের সড়কে চেকপোষ্ট বসিয়ে কঠোরভাবে সবাইকে ঘরে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হতে পারছে না।

অবশেষে কক্সবাজারকেও লকডাউন করেছে জেলা প্রশাসন। বুধবার সন্ধ্যায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রচারের মাধ্যমে পুরো জেলাকে লকডাউনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন। একই বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলাগুলোও লকডাউনের আওতায় থাকবে বলে জানানো হয়। ফলে জেলা এবং উপজেলায় বাইরে থেকে কেউ যেমন ঢুকতে পারবে না, তেমনি জেলার বাইরেও কেউ যেতে পারবে না বলে উল্লেখ করা হয়।

দেশে করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভয়ে পঞ্চগড় জেলাশহরের বাসিন্দারা স্বেচ্ছায় নিজেদের এলাকাকে লক ডাউন ঘোষণা করেছে। এমনকিমানুষজনের প্রবেশ ঠেকাতে প্রতি রাস্তার প্রবেশস্থলে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেট দিয়েছে তারা। দেশে করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় গত মঙ্গলবার থেকে জেলা শহরের রাজনগর, বানিয়াপট্টি, ইসলামবাগসহ প্রত্যেক এলাকায় প্রবেশ পথে স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশ বেঁধে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

গাইবান্ধায় বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় চলছে স্বেচ্ছায় লকডাউন। স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে এ লকডাউন করছেন। সকাল থেকে শহরের ব্রীজরোড় ,মমিনপাড়া বাংলাবাজার, মাষ্টারপাড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় বাশ কাঠ নিয়ে বেড়া দিয়ে লক ডাউন করে রাখে।যাতে কেউ এই এলাকায় প্রবেশ করতে না পারে। গত কয়েকদিনে জেলায় ৫জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হযে আইসোলেশনে রয়েছে এই আংতকে জেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় স্থানীয়রা নিজেই লকডাউন করেছে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের এক জরুরী সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পুরো জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউন ঘোষনার পর থেকে জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন এবং রেবের টহল অব্যাহত রয়েছে। তবে জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক শহরে কোন প্রকার ইজিবাইক, সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, ভ্যান বা সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

সকালে যশোর কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মাদ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের কর্মকর্তারা মোটরসাইকেল নিয়ে শহর জুড়ে মহড়া দেয়। এসময় তারা বিভিন্নস্থানে দাড়িয়ে বাইরে থাকা মানুষদের ঘরে ফিরে যেতে অনুরোধ জানান।

মৌলভীবাজারে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাড়ায়-পাড়ায়, গ্রামে-গ্রামে করা হচ্ছে ‘লকডাউন’। মৌলভাবাজার শহরের শান্তিবাগ,পূর্বগীর্জাপাড়া,কবি সৈয়দ মুজতবা আলী সড়ক, চাঁদনীঘাট বাইপাস সড়কসহ পাড়া মহল্লা লকডাউন করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের প্রবেশ মুখ লকডাউন করে দিয়েছে পুলিশ। সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গার ৪টি প্রবেশ পথে চেকপোস্ট বসিয়ে সাধারণের চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।