সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান- পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ। দেশের প্রতিটি খাতে রয়েছে তাঁর উন্নয়নের ছোঁয়া। মৃত্যুবার্ষিকীতে উন্নয়নের কিংবদন্তী পল্লীবন্ধু এরশাদের জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলেছেন এসএ গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে এরশাদের অবদান সর্বজনবিদিত।

রংপুরে পেয়ারা ডাক নামে বেড়ে উঠা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদএরশাদ দেশের উন্নয়নে এক অনন্য ইতিহাস রচনা করেছেন। দেশের প্রয়োজনে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রক্ষমতা গ্রহণ করেন তখনকার সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরশাদ। টানা ৯ বছর ক্ষমতায় থাকার সময় উন্নয়ন অগ্রগতি ও স্বাবলম্বীতার পথে এগুতে থাকে বাংলাদেশ।

উপজেলা পরিষদ সৃষ্টি করে সেখানে হাসপাতাল, ম্যাজিসেট্রট কোর্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতি উপজেলায় ১৮ জন প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধনে পদক্ষেপ নেন। এলজিইডি প্রতিষ্ঠা করে গ্রাম থেকে শহরের সড়ক যোগাযোগে অনন্য অবদান রাখেন। পল্লীবন্ধু এরশাদ।

উন্নয়ন ও অগ্রগতির কৃংবদন্তি প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এরশাদকে হারানোর তৃতীয় বছরে, তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারন করেন, এসএ গ্রুপ অব কোম্পানীজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহউদ্দিন আহমেদ। বলেন, দেশের এই রূপকার গণমানুষের জন্য ছিলেন নিবেদিত।

সারাদেশের ব্রিজ-সড়ক-মহাসড়কের উন্নয়নে এরশাদের ছোয়া রয়েছে বলে জানান তিনি ।

উপজেলা সৃষ্টি করে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বলে জানান এসএ গ্রুপের কর্ণধার।

১৯৮৮ বন্যা মোকাবিলায় সাবেক রাষ্ট্রপতির অনন্য ভূমিকা দেশের মানুষের হৃদয়ে অম্লান হয় থাকবে বলে দাবি করেন সালাহউদ্দি আহমেদ।

এসএ পরিবারের সাথে সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি এরশাদের গভীর সম্পর্কের কথা তুলে ধরে তিনি।

মৃত্যুবার্ষিকীতে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন, সালাহউদ্দিন আহমেদ।