০৫:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

একযুগ পর আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২৬:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১৫১২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

একযুগ পর নতুন করে আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। প্রতিকাঠা ১২ লাখ টাকা মুল্য নির্ধারণ করে এই আবাসিক এলাকা থেকে প্রথম পর্যায়ে দুই হাজার প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে। যার মধ্যে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয় বাজারসহ আধুনিক সব সুযোগ সুবিধাই রাখা হবে। সিডিএর দাবি পরিকল্পিত নগরায়ন গড়ে তোলার মডেল করতেই এই প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে তারা। আর নগরবিদরা বলছেন, এমন একাধিক প্রকল্প আগেও নিয়েছে সিডিএ। কিন্তু সবকটি প্রকল্পই ব্যার্থ হয়েছে। তাই প্লটের চেয়ে ছোট আকারের ফ্লাট প্রকল্প গ্রহণ করলে সফলতা আসতো অনেক বেশি।

শহর থেকে কিছুটা দুরে বায়েজিদ ও হাটহাজারীর একাংশ নিয়ে অনন্য আবাসিক প্রকল্প ফেজ-টু গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। নগরীর সবচেয়ে বড় এই আবাসিক প্রকল্পে প্রথম পর্যায়ে বরাদ্দ দেয়া হবে ৩, ৪ ও ৫ কাঠা আয়োতনের ২ হাজার টি প্লট। নগরবাসীর চাহিদা থাকলে আকার বাড়ানোর পরিকল্পনাও আছে সিডিএ’র।

নতুন এই প্রকল্প গড়ে তুলতে প্রাথমিকভাবে ব্যায় নির্ধারণ করা হয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা। প্রাথমিক ভাবে যার যোগান আসবে ব্যাংক থেকে লোন হিসিবে। পড়ে প্লট বিক্রি করে ব্যাংকের টাকা শোধ করার পাশাপাশি লাভও করার আশা আছে প্রতিষ্ঠানটির। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ সময় থেকেই মাঠে গড়াবে প্রকল্পটি।

এরআগে একই সুযোগ সুবিধার কথা বলে সলিমপুর আবাসিক প্রকল্প, কল্পোলোক, কর্ণফূলী ও অনন্য-এক প্রকল্প গ্রহণ করে সিডিএ। এসব প্রকল্পের প্লট বিক্রি হলেও এক যুগেরও বেশি সময় ধরে তেমন কোন স্থাপনা গড়ে ওঠেনি এসব এলাকায়। তাই নতুন প্রকল্পের পাশাপাশি পুরোনো প্রকল্পগুলোর প্রতিবন্ধকতা দুর করার ব্যাপারে উদ্যোগী হওয়ার কথা জানান সিডিএ’র এই বোর্ড সদস্য।

আর নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, প্লট বরাদ্দের এই প্রকল্পটি ব্যায়বহুল। তাই সল্পসময়ে প্রকল্পের সফলতা আসার সম্ভাবনাও কম। এরচেয়ে ছোট আকারের ফ্লাট করে দীর্ঘমেয়াদী কিস্তিতে তার দাম শোধ করার ব্যবস্থা থাকলে প্রকল্পের সফলতার পাশাপাশি নগরীর আবাসন সংকট সমাধানেও ইতিবাচক ভুমিকা রাখতো।

সিডিএ’র পুরনো প্রকল্পগুলোর জমির দাম প্রতি কাঠা ২ থেকে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হলেও নতুন এই প্রকল্পে প্রতি কাঠা জমির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা। যার মধ্যে ২০ শতাংশ সংরক্ষিত থাকবে প্রবাসীদের জন্য।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

একযুগ পর আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ

আপডেট সময় : ০২:২৬:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০

একযুগ পর নতুন করে আবাসন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। প্রতিকাঠা ১২ লাখ টাকা মুল্য নির্ধারণ করে এই আবাসিক এলাকা থেকে প্রথম পর্যায়ে দুই হাজার প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে। যার মধ্যে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয় বাজারসহ আধুনিক সব সুযোগ সুবিধাই রাখা হবে। সিডিএর দাবি পরিকল্পিত নগরায়ন গড়ে তোলার মডেল করতেই এই প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে তারা। আর নগরবিদরা বলছেন, এমন একাধিক প্রকল্প আগেও নিয়েছে সিডিএ। কিন্তু সবকটি প্রকল্পই ব্যার্থ হয়েছে। তাই প্লটের চেয়ে ছোট আকারের ফ্লাট প্রকল্প গ্রহণ করলে সফলতা আসতো অনেক বেশি।

শহর থেকে কিছুটা দুরে বায়েজিদ ও হাটহাজারীর একাংশ নিয়ে অনন্য আবাসিক প্রকল্প ফেজ-টু গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ। নগরীর সবচেয়ে বড় এই আবাসিক প্রকল্পে প্রথম পর্যায়ে বরাদ্দ দেয়া হবে ৩, ৪ ও ৫ কাঠা আয়োতনের ২ হাজার টি প্লট। নগরবাসীর চাহিদা থাকলে আকার বাড়ানোর পরিকল্পনাও আছে সিডিএ’র।

নতুন এই প্রকল্প গড়ে তুলতে প্রাথমিকভাবে ব্যায় নির্ধারণ করা হয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা। প্রাথমিক ভাবে যার যোগান আসবে ব্যাংক থেকে লোন হিসিবে। পড়ে প্লট বিক্রি করে ব্যাংকের টাকা শোধ করার পাশাপাশি লাভও করার আশা আছে প্রতিষ্ঠানটির। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ সময় থেকেই মাঠে গড়াবে প্রকল্পটি।

এরআগে একই সুযোগ সুবিধার কথা বলে সলিমপুর আবাসিক প্রকল্প, কল্পোলোক, কর্ণফূলী ও অনন্য-এক প্রকল্প গ্রহণ করে সিডিএ। এসব প্রকল্পের প্লট বিক্রি হলেও এক যুগেরও বেশি সময় ধরে তেমন কোন স্থাপনা গড়ে ওঠেনি এসব এলাকায়। তাই নতুন প্রকল্পের পাশাপাশি পুরোনো প্রকল্পগুলোর প্রতিবন্ধকতা দুর করার ব্যাপারে উদ্যোগী হওয়ার কথা জানান সিডিএ’র এই বোর্ড সদস্য।

আর নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, প্লট বরাদ্দের এই প্রকল্পটি ব্যায়বহুল। তাই সল্পসময়ে প্রকল্পের সফলতা আসার সম্ভাবনাও কম। এরচেয়ে ছোট আকারের ফ্লাট করে দীর্ঘমেয়াদী কিস্তিতে তার দাম শোধ করার ব্যবস্থা থাকলে প্রকল্পের সফলতার পাশাপাশি নগরীর আবাসন সংকট সমাধানেও ইতিবাচক ভুমিকা রাখতো।

সিডিএ’র পুরনো প্রকল্পগুলোর জমির দাম প্রতি কাঠা ২ থেকে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হলেও নতুন এই প্রকল্পে প্রতি কাঠা জমির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা। যার মধ্যে ২০ শতাংশ সংরক্ষিত থাকবে প্রবাসীদের জন্য।