০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪

সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩
  • / ১৭২৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের সেভেন সিস্টার্স খ্যাত সাত রাজ্য ছাড়াও সে দেশে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যবহার বেড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্টের। যাত্রীর তুলনায় জনবল কম, অবকাঠামোর অপ্রতুলতাসহ নানা দুর্ভোগের অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। হালে নতুন দুভোর্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানিতে তলিয়ে যায় প্রবেশ পথ। বৃষ্টি বেশি হলে তলিয়ে যায় বিকল্প রাস্তাও। তখন পানি মাড়িয়ে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকে না। এ দুর্ভোগ থেকে পরিত্রাণ চান যাত্রীরা।

হাঁটু পানি মাড়িয়ে যাচ্ছেন যাত্রীরা। সাথে শিশু ও মালামাল। এ অবস্থা এখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশনের। ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের সাত রাজ্য–নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় ও অরুণাচলে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট। প্রতিদিন ভারত-বাংলাদেশের প্রায় ১২-১৩শ যাত্রী আসা যাওয়া করেন।

চিকিৎসা এবং অন্যান্য প্রয়োজনে আগরতলা থেকে বিমান যোগে ভারতের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন যাত্রীরা। আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের সামনেই আখাউড়া-আগরতলা সড়কের অবস্থান। সামান্য বৃষ্টিতেই চেকপোস্ট ভবনের সামনে পানি জমে যায়। এতে দু’দেশের যাত্রীদের পানি মাড়িয়েই দিয়েই ইমিগ্রেশন ভবনে যেতে হয়।

জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান জেলা পুলিশের এ কর্মকর্তা।

এদিকে..২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বন্দরে আধুনিক ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করে সরকার। ২০১৭ সালের মার্চে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী বিএসএফ বিজিবির মাধ্যমে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অনুমতি নিয়ে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু হলে দ্বিতীয় দফায় আবারও কাজ বন্ধ করে দেয় বিএসএফ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট

আপডেট সময় : ০১:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩

ভারতের সেভেন সিস্টার্স খ্যাত সাত রাজ্য ছাড়াও সে দেশে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যবহার বেড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্টের। যাত্রীর তুলনায় জনবল কম, অবকাঠামোর অপ্রতুলতাসহ নানা দুর্ভোগের অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। হালে নতুন দুভোর্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানিতে তলিয়ে যায় প্রবেশ পথ। বৃষ্টি বেশি হলে তলিয়ে যায় বিকল্প রাস্তাও। তখন পানি মাড়িয়ে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকে না। এ দুর্ভোগ থেকে পরিত্রাণ চান যাত্রীরা।

হাঁটু পানি মাড়িয়ে যাচ্ছেন যাত্রীরা। সাথে শিশু ও মালামাল। এ অবস্থা এখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশনের। ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের সাত রাজ্য–নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় ও অরুণাচলে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট। প্রতিদিন ভারত-বাংলাদেশের প্রায় ১২-১৩শ যাত্রী আসা যাওয়া করেন।

চিকিৎসা এবং অন্যান্য প্রয়োজনে আগরতলা থেকে বিমান যোগে ভারতের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন যাত্রীরা। আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের সামনেই আখাউড়া-আগরতলা সড়কের অবস্থান। সামান্য বৃষ্টিতেই চেকপোস্ট ভবনের সামনে পানি জমে যায়। এতে দু’দেশের যাত্রীদের পানি মাড়িয়েই দিয়েই ইমিগ্রেশন ভবনে যেতে হয়।

জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান জেলা পুলিশের এ কর্মকর্তা।

এদিকে..২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বন্দরে আধুনিক ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করে সরকার। ২০১৭ সালের মার্চে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী বিএসএফ বিজিবির মাধ্যমে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অনুমতি নিয়ে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু হলে দ্বিতীয় দফায় আবারও কাজ বন্ধ করে দেয় বিএসএফ।