০৪:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪

সাধারণ মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশনা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:০২:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ মার্চ ২০২০
  • / ১৫৬০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাধারণ মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে। এই বার্তায় পরিস্কার হয়েছে- স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকায় একজন নাগরিক যে-কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে চলাফেরা করতে পারবেন। এছাড়া হোটেল ও বেকারিগুলোও খোলা থাকবে।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত রাজধানীসহ সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধসহ বেশকিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। তবে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলামের পক্ষে নতুন একটি বার্তা দেয়া হয়েছে মাঠপর্যায়ে দায়িত্বরতদের। সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে সুপারশপ, কাঁচাবাজার, মুদি দোকান, ওষুধের দোকানের মতো জরুরী সার্ভিসসমুহ এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছে। খোলা রাখা যাবে হোটেল বেকারীসহ খাবার দোকান।

ডিএমপি’র নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এই শহরে অনেকেই আছেন, যাঁদের রান্নার সুযোগ নেই। তাঁরা তো আর না খেয়ে থাকতে পারবেন না। তাই খাবারের দোকান খোলা রাখা যাবে। এ ক্ষেত্রে খাবার কিনে বাসায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কেউ যদি বসে খেতে চান, সে ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে হোটেল ও বেকারী খোলা থাকবে।

নির্দেশনায় বলা হয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকায় একজন নাগরিক যেকোনো মাধ্যম-সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিক্সা ব্যক্তিগত যানবাহন অথবা পায়ে হেটে চলাফেরা করতে পারবেন।

হোটেল ও বেকারি খোলা রাখাসহ ঢাকায় চলাচলের ক্ষেত্রে পুলিশকে যে বিষয়গুলো জানানো হয়েছে, তা হলো—হোটেল ও বেকারি সচল রাখার জন্য যাঁরা সেখানে কাজ করেন, তাঁদের স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার সুযোগ দিতে হবে।নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান খোলা থাকবে, তাঁদের কর্মীদেরও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে।

এছাড়া জরুরি দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা সহকারী ও টেকলোজিস্ট, সিটি করপোরেশন ও নিরাপত্তা প্রহরীদের ব্যাপার বিশেষ যত্নশীল হওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের বলা হয়েছে, দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব মেনে পেশাদারি আচরণ করতে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সাধারণ মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশনা

আপডেট সময় : ০৭:০২:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ মার্চ ২০২০

সাধারণ মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে। এই বার্তায় পরিস্কার হয়েছে- স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকায় একজন নাগরিক যে-কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে চলাফেরা করতে পারবেন। এছাড়া হোটেল ও বেকারিগুলোও খোলা থাকবে।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত রাজধানীসহ সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধসহ বেশকিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। তবে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলামের পক্ষে নতুন একটি বার্তা দেয়া হয়েছে মাঠপর্যায়ে দায়িত্বরতদের। সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে সুপারশপ, কাঁচাবাজার, মুদি দোকান, ওষুধের দোকানের মতো জরুরী সার্ভিসসমুহ এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছে। খোলা রাখা যাবে হোটেল বেকারীসহ খাবার দোকান।

ডিএমপি’র নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এই শহরে অনেকেই আছেন, যাঁদের রান্নার সুযোগ নেই। তাঁরা তো আর না খেয়ে থাকতে পারবেন না। তাই খাবারের দোকান খোলা রাখা যাবে। এ ক্ষেত্রে খাবার কিনে বাসায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কেউ যদি বসে খেতে চান, সে ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে হোটেল ও বেকারী খোলা থাকবে।

নির্দেশনায় বলা হয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকায় একজন নাগরিক যেকোনো মাধ্যম-সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিক্সা ব্যক্তিগত যানবাহন অথবা পায়ে হেটে চলাফেরা করতে পারবেন।

হোটেল ও বেকারি খোলা রাখাসহ ঢাকায় চলাচলের ক্ষেত্রে পুলিশকে যে বিষয়গুলো জানানো হয়েছে, তা হলো—হোটেল ও বেকারি সচল রাখার জন্য যাঁরা সেখানে কাজ করেন, তাঁদের স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার সুযোগ দিতে হবে।নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান খোলা থাকবে, তাঁদের কর্মীদেরও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে।

এছাড়া জরুরি দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা সহকারী ও টেকলোজিস্ট, সিটি করপোরেশন ও নিরাপত্তা প্রহরীদের ব্যাপার বিশেষ যত্নশীল হওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের বলা হয়েছে, দায়িত্ব পালনের সময় সামাজিক দূরত্ব মেনে পেশাদারি আচরণ করতে।