কুষ্টিয়ার একটি আলোচিত ট্রিপল মার্ডার মামলায় তিন আসামীর আমৃত্যু এবং ৮ আসামীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেয়েছে ১১ জন।
দুপুরে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক তাজুল ইসলাম এই রায় দেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ৯ আগষ্ট রাতে সদর উপজেলার ভবানীপুরে আকবর আলীর ছেলে কাউয়ুমসহ আরো দু’জনের মাথা কেটে শহরের সাদ্দামবাজার মোড়ে গণপুর্ত অফিসের সামনের গেটে ঝুলিয়ে রেখে যায় সন্ত্রাসীরা।
পাবনার ঈশ্বরদীতে আজব লাল যাদব নামের এক ভারতীয় নাগরিককে বিষপাণে হত্যার দায়ে নাছিমা নামের এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। ২০১৭ সালের ৬ মে ঈশ্বরদীর কালিকাপুর গ্রামের সাইফুল্লাহর বাড়ি থেকে বিষক্রিয়ায় গুরুতর অসুস্থ আজব লালকে উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতিতে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে মৃত্যু হয় তার।
শেরপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী ফুরকান আলীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। ২০১১ সালের ২ জুলাই রাতে স্ত্রী জহুরা বেগমকে মারপিট ও শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজ ঘরে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখে স্বামী। এ ঘটনায় জহুরা বেগমের বড় ভাই বাদী হয়ে মামলা করেন।