নিত্যপণ্যের দাম সরকার বেঁধে দিলেও বাজারে তার প্রতিফলন মিলছে না। বাজার ঘুরে দেখা যায়, আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সব জিনিষ। আলু, ডিম, পেঁয়াজ ও তেলসহ সব পণ্যের একই দশা। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে পাইকারি সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে খুচরা বাজারে দাম কমবে না। আয় না বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে প্রায় চারগুণ অভিযোগ ক্রেতাদের।
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। ক্রেতারা বলছেন, আয় বাড়েনি কিন্তু ব্যয় বেড়েছে কয়েকগুণ। বাজার করতে এসে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন সীমিত আয়ের মানুষ।
বাণিজ্যমন্ত্রী.. আলু, ডিম, পেঁয়াজ ও তেলের সরকারি দাম নির্ধারণ করে দিলেও বিক্রেতাদের কেউই তা মানছেন না।
বাজার ঘুরে দেখা যায়–আগের মতই দেশি পেঁয়াজের কেজি ৯০ টাকা, আলুর কেজি ৫০ থেকে ৫৫ এবং ডিমের ডজন ১৫০ টাকা। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে নিত্যপণ্যের দাম কমবে না বাজারে।
সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে মাছ-মাংস। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা কেজিতে। চড়া অধিকাংশ সবজির দাম। দ্রব্যমূল্য নিয়ে বারবার তামাশার বদলে কঠোর ভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবি সাধারণ ক্রেতাদের।