নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত করতে আবারও প্রধানমন্ত্রী ও ইসির হস্তক্ষেপ চাইলেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। আর, আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করছে। ভোটাররা চাইছেন নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে।
নারায়ণগঞ্জ শহর এখন ভোটের লড়াইয়ে উৎসবে মুখর। চায়ের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁ এবং বাস-ট্রেনে যাত্রীদের মুখে মুখে নির্বাচনের গালগল্প। স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার অভিযোগ করেছেন, গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁর নেতাকর্মী এবং পুলিং এজেন্টদের হয়রানি করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হেয়ছে ১৭ জন কর্মীকে। নির্বাচনে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে পুলিশ। লেভেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত করতে আবারও তিনি নির্বাচন কমিশন এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাইলেন।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী তাঁর নিজ এলাকা দেওভোগে গণসংযোগ শুরু করলে ভক্তদের ছিটানো ফুলের পাঁপড়িতে সিক্ত হন। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তৈমূরের বক্তব্য খন্ডন করে বলেন, পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করছে। নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে। ভোটাররা নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যাবে।
আর মাত্র কয়েক ঘন্টা চলবে সিটি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা। তারপর শেষ পর্যন্ত কে পড়বে বিজয়ের মালা–তাই দেখার অপেক্ষায় এখন নারায়গঞ্জবাসী।