দেশে পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ থাকলেও, উত্তোলন করছে না পেট্রোবাংলা। বেশি দামে এলএনজি আমদানি করায় বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন, জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সিপিডির আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তারা। সংকট সমাধানে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি, অপচয় বন্ধ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন বাড়ানোর পরামর্শ দেয়া হয় সভায়।
রাজধানীর গুলশানে এক হোটেলে প্রস্তাবিত বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ.. সিপিডি।
সূচনা বক্তব্যে সংস্থার গবেষণা পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, কম খরচে উৎপাদনের সুযোগ থাকলেও, সরকার বেশি দামে বিদ্যুত কিনছে। উচ্চ মূল্যে আমদানি করা এলএনজি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এই খাতকে আরো চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, কর্তৃপক্ষের ভুল নীতির কারনে দেশের জ্বালানি খাত সংকটে পড়েছে।
সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে গ্যাসের আমদানি নির্ভরতা কমাতে হবে বলে মত দেন বিশ্লেষকরা। এই খাতে বরাদ্দ আরো বাড়ানোর তাগিদ দেন তারা।
তবে, সংকট সমাধানে কাজ চলছে বলে জানান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন।
সংকট নিরসনে গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি, অপচয় বন্ধ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভরতা বাড়ানোর তাগিদ দেন আলোচকরা।