কান্দি পদ্ধতিতে আবাদের সবজি এখন কৃষকের ক্ষেতজুড়ে। বাম্পার ফলন হলেও সার কীটনাশক ও দিনমজুরে মূল্য দিয়ে পুষিয়ে নিতে পারছেন না তারা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য কমিয়ে সরাসরি বিক্রি করলে লাভবান হবে কৃষক ।
ঝালকাঠি সদর উপজেলার গাবখান, কীর্তিপাশা, শেখেরহাট, নবগ্রাম, বাউকাঠি এবং রাজাপুর উপজেলার শুক্তাগড় ইউনিয়নসহ জেলার ৩০ থেকে ৩৫ টি গ্রামে এবার ভালো আবাদ হয়েছে শাক-সবজির। তবে ফলন বাম্পার হলেও আশানুরুপ দাম না পাওয়ায় উৎপাদন খরচ উঠছে না চাষীর।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে- সবজি চাষের উপযোগী মাটিতে ফসল ভেদে চাষ করলে সহজেই লাভবান হবে কৃষক।
ঝালকাঠি জেলায় এ বছর ৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাক-সবজির চাষ হয়েছে।