০৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি এবং বিক্রি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:২২:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩
  • / ১৯১১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি এবং বিক্রি চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গেয়েন্দা পুলিশ। সকালে রাজধানীর লালবাগের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় জাল সার্টিফিকেট, মার্কশীট এবং এসব প্রস্তুতের বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। গোয়েন্দা কর্মর্তারা জানান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা অবৈধ চক্রের সাথে মিলে এ কাজে হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা।

রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে সার্টিফিকেট পেতে মানভেদে লাখ লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়।অথচ ভর্তি না হয়ে কিংবা পড়াশুনা না করেই সার্টিফিকেট মিলছে মাত্র ১০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকায়। দেখতে হুবুহু মূল সার্টিফিকেট ও মার্কশিটের মতো এসব সার্টিফিকেটের কোনো কোনোটি আবার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটেও রয়েছে।

ক্ষুদ্র এ কক্ষে তৈরি হয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা বোর্ডের গ্রাজুয়েশন ও পোস্ট গ্রাজুয়েশনের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট। রাজধানীর নীলক্ষেতের একটি কম্পিউটার দোকানের মাধ্যমে, লালবাগের এই বাসায় তৈরি হয় জাল সার্টিফিকেট।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ বাসাটিতে অভিযান চালিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রের নারীসহ ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে।

আটককৃতরা জানান, অর্থের বিনিময়ে তারা দেশের যেকোন বিশ্ববিদ্যালয়রের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করে বিক্রি করতো। গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে চক্রটি জাল সার্টিখিটেক তৈরিতে জড়িত।

আটকৃতদের মধ্যে দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা রয়েছেন। চক্রের সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি। চক্রটি সার্টিফিকেট, মার্কসিট বানিয়ে ও বিক্রি করে বিপুল সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন বলেও জানার মশিউর রহমান।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি এবং বিক্রি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

আপডেট সময় : ০৮:২২:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি এবং বিক্রি চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গেয়েন্দা পুলিশ। সকালে রাজধানীর লালবাগের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় জাল সার্টিফিকেট, মার্কশীট এবং এসব প্রস্তুতের বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। গোয়েন্দা কর্মর্তারা জানান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা অবৈধ চক্রের সাথে মিলে এ কাজে হাতিয়ে নিয়েছে লাখ লাখ টাকা।

রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে সার্টিফিকেট পেতে মানভেদে লাখ লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়।অথচ ভর্তি না হয়ে কিংবা পড়াশুনা না করেই সার্টিফিকেট মিলছে মাত্র ১০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকায়। দেখতে হুবুহু মূল সার্টিফিকেট ও মার্কশিটের মতো এসব সার্টিফিকেটের কোনো কোনোটি আবার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটেও রয়েছে।

ক্ষুদ্র এ কক্ষে তৈরি হয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা বোর্ডের গ্রাজুয়েশন ও পোস্ট গ্রাজুয়েশনের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট। রাজধানীর নীলক্ষেতের একটি কম্পিউটার দোকানের মাধ্যমে, লালবাগের এই বাসায় তৈরি হয় জাল সার্টিফিকেট।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ বাসাটিতে অভিযান চালিয়ে জাল সার্টিফিকেট চক্রের নারীসহ ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে।

আটককৃতরা জানান, অর্থের বিনিময়ে তারা দেশের যেকোন বিশ্ববিদ্যালয়রের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট তৈরি করে বিক্রি করতো। গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে চক্রটি জাল সার্টিখিটেক তৈরিতে জড়িত।

আটকৃতদের মধ্যে দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা রয়েছেন। চক্রের সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে বলে জানান তিনি। চক্রটি সার্টিফিকেট, মার্কসিট বানিয়ে ও বিক্রি করে বিপুল সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন বলেও জানার মশিউর রহমান।