গোপালগ্রাম ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিদের নির্লিপ্ত আচরণে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা
- আপডেট সময় : ০৫:৪০:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩
- / ১৭৭৩ বার পড়া হয়েছে
মাগুরা সদর উপজেলার গোপালগ্রাম ইউনিয়নের পথেরহাট থেকে দূর্গাপুর পর্যন্ত মাত্র ৪ কিলোমিটার রাস্তা। স্বাধীনতার পর থেকে জনপ্রতিনিধিদের বারবার প্রতিশ্রুতির পরও রাস্তায় পড়েনি কোন ইট। অথচ রাস্তটি মাঠের ফসল আনা-নেয়া, স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের চলাচল এবং বাজার ঘাটে চলাচলের জন্য প্রধান সড়ক। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। ফলে শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারে না। বৃষ্টির সময় পথচারীদের ৮ কিলোমিটার ঘুরে বাড়িতে আসতে হয়।
পথেরহাট, সংকোটখালী, দূর্গাপূর, শ্যামপুর, বাহারবাগ গ্রামের সাথে জেলা সদরের যোগাযোগের একমাত্র সহজ পথ। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এলাকাবাসীর ভোগান্তির সীমা নেই। সংকোচখালী গ্রামের রাজমিস্ত্রী শাহীন ফকির রাস্তা মেরামত করেন নিজের সামর্থ্যে। ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়…তার কাজেই তার প্রমাণ।
আপস:…….
বিগত বছর গুলোতে তিনি এ রাস্তার কর্দমাক্ত অংশে ইট-বালি-মাটি ফেলে এলাবাসীর চলাচলের উপযোগী রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এবার তিনি রাস্তার দুটি অংশে ৬ ফুট চওড়া ৫০০ ফুট দীর্ঘ ইটের রাস্তা বানিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু জনপ্রতিনিধিদের নির্লিপ্ত আচরণে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
এলাকাবাসীর সুবিধার জন্য সামর্থ্যে অনুযায়ী চেষ্টার কথা জানান, রাজমিস্ত্রী শাহিন ফকির।
সমাজ উন্নয়নে সমর্থবানদের এগিয়ে আসা উচিত বলে জানান এই সমাজকর্মী।এদিকে, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের কথা জানান দাবি জানান এলজিইডি’র এই কর্মকর্তা।
দরিদ্র পরিবারে বেড়ে উঠা দুই সন্তানের জনক শাহীন ফকির বাড়িতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মায়ের সাথে থাকেন। রাজমিস্ত্রীর কাজ করেই চলে তার সংসার।