ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত শেরপুরে লাগেনি উন্নয়নের হাওয়া
- আপডেট সময় : ১১:১৮:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪
- / ১৬৬৬ বার পড়া হয়েছে
ভারতের সীমান্ত ঘেঁষা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত শেরপুরে লাগেনি উন্নয়নের হাওয়া। আসন্ন বাজেটে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও কর্মসংস্থান খাতে বিশেষ বরাদ্দ চায় পাহাড়ি এ জনপদের বাসিন্দারা। অন্যদিকে জাতীয় সংসদে দাবি জানাবেন বলে জানালেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। শেরপুর থেকে মহিউদ্দিন সোহেলের প্রতিবেদন।
১ হাজার ৩৬৩ দশমিক ৭৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের শেরপুরে নৃগোষ্ঠীর ৬ জাতের মানুষের বসবাস। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তজুড়ে গারো, কোচ, হাজং, বানাই, হদি ও বর্মণ নৃগোষ্ঠীর ৬০ হাজার মানুষ বাস করে। গারো পাহাড় অধ্যুষিত সীমান্তবর্তী এ জেলার মানুষের প্রধান আয়ের উৎস কৃষি। উৎপাদিত কৃষিপণ্য জেলার বাইরে পাঠাতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন দরকার। সেজন্য জীবনমান উন্নয়নে রাস্তা-ঘাটসহ স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ বরাদ্দ চায় তারা।
পার্বত্য অঞ্চলের জন্য বাজেটে সরকারের বিশেষ বরাদ্দ থাকলেও সমতলে বাস করা নৃ গোষ্ঠীরা বঞ্চিত বলে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন তাদের এ নেতা। এদিকে তাদের দাবীর সাথে একমত পোষণ করে আগামী অধিবেশনে এ বিষয়টি উত্থাপন করা হবে বলে জানালেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। জেলায় ৩৪ হাজার গারো, ১৭ হাজার বর্মণ, সাড়ে ৪হাজার হদি, ৪হাজার কোচ, ১২’শ হাজং, ১২’শ ডালু, দেড়’শ বানাই বাস করে।