০৫:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

কেমন হলো বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ টুর্নামেন্ট?

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৯:১০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ অক্টোবর ২০২০
  • / ১৫০৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কেমন হলো বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ টুর্নামেন্ট? প্রাপ্তির খাতায় কি কিছু যোগ হলো? নাকি ভুলে যাওয়ার মতো আরেকটি গতানুগতিক অধ্যায় পার করলো দেশের ক্রিকেটাররা। চলুন,  একনজরে দেখে নেই বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপের আদ্যপ্রান্ত।

করোনায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আবার মাঠে ফেরে ক্রিকেট। মহামারীকালে যখন হচ্ছে না আন্তর্জাতিক সিরিজ, তখন তিন দলের এই দেশীয় টুর্নামেন্ট- প্রেসিডেন্টস কাপ আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড- বিসিবি।

১৪ দিনের টুর্নামেন্টে শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হলো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। ফাইনালে নাজমুল একাদশকে হারিয়েছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। লিগ পর্বে বিদায় নেয় টুর্নামেন্টের আরেক দল- তামিম একাদশ।

করোনা পরবর্তী ক্রিকেটেও ছিলো ক্রিকেটারদের চ্যালেঞ্জ। যেখানে এগিয়ে মুশফিকুর রহিম। পুরো আসরে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন মিঃ ডিপেন্ডেবল।

দল ফাইনালে হেরেছে। কিন্তু আপন আলোয় উদ্ভাসিত ছিলেন মুশি। ৫ ম্যাচে তার রানের সংখ্যা ২১৯। তার পরের অবস্থানেই আছেন নাজমুল একাদশের আরেক ব্যাটসম্যান- ইরফান শুক্কুর। সমান ম্যাচে ইরফানের সংগ্রহ ২১৪ রান। শিরোপাজয়ী অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৬২ রান নিয়ে আছেন তৃতীয় স্থানে। ১৫৭ রান নিয়ে চতুর্থ আফিফ। আর ১৪৬ রান নিয়ে ইমরুল- পঞ্চম স্থানে।

ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানেও এগিয়ে মুশফিক। আসরে একমাত্র সেঞ্চুরিটি তার। ১০৩ রানের সে ইনিংসটিই এবারের আসরের সর্বোচ্চ রান। এরপরের দুই স্থান দখলে রেখেছেন দুই তরুণ আফিফ ৯৮ ও মেহেদী ৮২ রান নিয়ে। ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ ইরফান শুক্কুর চমক দেখিয়েছেন প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। তার সর্বোচ্চ- ৭৫। আর ফাইনালে দলকে শিরোপা উপহার দেয়া লিটনের সেই ৬৮ রান আছে পঞ্চম স্থানে।

আসরে ৫ ম্যাচ খেলে সবচেয়ে বেশি ৭টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন ইমরুল কায়েস। সমান ম্যাচে ৫টি ছক্কা ইরফান শুক্কুরের।

বল হাতে সবার ওপরে সাইফুদ্দিন। চার ম্যাচে তার শিকার ১২ উইকেট। পেসারদের দ্যুতি ছড়ানোর আসরে এক ম্যাচ বেশি খেলে সমান ১২ উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রুবেল হোসেন। ফাইনালে সবার নজর কেড়ে ৫ উইকেট তুলে নেয়া আরেক পেসার সুমন খান তিনে- ন’ উইকেট নিয়ে। দুই পরীক্ষিত সৈনিক মোস্তাফিজ ও আল-আমিনের শিকার সমান ৮ উইকেট। আর কামব্যাক প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পাওয়া তাসকিন উইকেট পেয়েছেন ৭টি।

আসরে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ রানার্সআপ নাজমুল একাদশের। মাহমুদউল্লাহ একাদশের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ২৬৪ রান করে তারা। বৃষ্টি-বিঘ্নিত আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন মাহমুদউল্লাহর দলের ৬ উইকেটে ২২২ রান।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কেমন হলো বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ টুর্নামেন্ট?

আপডেট সময় : ০৯:১০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ অক্টোবর ২০২০

কেমন হলো বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ টুর্নামেন্ট? প্রাপ্তির খাতায় কি কিছু যোগ হলো? নাকি ভুলে যাওয়ার মতো আরেকটি গতানুগতিক অধ্যায় পার করলো দেশের ক্রিকেটাররা। চলুন,  একনজরে দেখে নেই বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপের আদ্যপ্রান্ত।

করোনায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আবার মাঠে ফেরে ক্রিকেট। মহামারীকালে যখন হচ্ছে না আন্তর্জাতিক সিরিজ, তখন তিন দলের এই দেশীয় টুর্নামেন্ট- প্রেসিডেন্টস কাপ আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড- বিসিবি।

১৪ দিনের টুর্নামেন্টে শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হলো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। ফাইনালে নাজমুল একাদশকে হারিয়েছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। লিগ পর্বে বিদায় নেয় টুর্নামেন্টের আরেক দল- তামিম একাদশ।

করোনা পরবর্তী ক্রিকেটেও ছিলো ক্রিকেটারদের চ্যালেঞ্জ। যেখানে এগিয়ে মুশফিকুর রহিম। পুরো আসরে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন মিঃ ডিপেন্ডেবল।

দল ফাইনালে হেরেছে। কিন্তু আপন আলোয় উদ্ভাসিত ছিলেন মুশি। ৫ ম্যাচে তার রানের সংখ্যা ২১৯। তার পরের অবস্থানেই আছেন নাজমুল একাদশের আরেক ব্যাটসম্যান- ইরফান শুক্কুর। সমান ম্যাচে ইরফানের সংগ্রহ ২১৪ রান। শিরোপাজয়ী অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৬২ রান নিয়ে আছেন তৃতীয় স্থানে। ১৫৭ রান নিয়ে চতুর্থ আফিফ। আর ১৪৬ রান নিয়ে ইমরুল- পঞ্চম স্থানে।

ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানেও এগিয়ে মুশফিক। আসরে একমাত্র সেঞ্চুরিটি তার। ১০৩ রানের সে ইনিংসটিই এবারের আসরের সর্বোচ্চ রান। এরপরের দুই স্থান দখলে রেখেছেন দুই তরুণ আফিফ ৯৮ ও মেহেদী ৮২ রান নিয়ে। ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ ইরফান শুক্কুর চমক দেখিয়েছেন প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। তার সর্বোচ্চ- ৭৫। আর ফাইনালে দলকে শিরোপা উপহার দেয়া লিটনের সেই ৬৮ রান আছে পঞ্চম স্থানে।

আসরে ৫ ম্যাচ খেলে সবচেয়ে বেশি ৭টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন ইমরুল কায়েস। সমান ম্যাচে ৫টি ছক্কা ইরফান শুক্কুরের।

বল হাতে সবার ওপরে সাইফুদ্দিন। চার ম্যাচে তার শিকার ১২ উইকেট। পেসারদের দ্যুতি ছড়ানোর আসরে এক ম্যাচ বেশি খেলে সমান ১২ উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রুবেল হোসেন। ফাইনালে সবার নজর কেড়ে ৫ উইকেট তুলে নেয়া আরেক পেসার সুমন খান তিনে- ন’ উইকেট নিয়ে। দুই পরীক্ষিত সৈনিক মোস্তাফিজ ও আল-আমিনের শিকার সমান ৮ উইকেট। আর কামব্যাক প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পাওয়া তাসকিন উইকেট পেয়েছেন ৭টি।

আসরে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ রানার্সআপ নাজমুল একাদশের। মাহমুদউল্লাহ একাদশের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ২৬৪ রান করে তারা। বৃষ্টি-বিঘ্নিত আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন মাহমুদউল্লাহর দলের ৬ উইকেটে ২২২ রান।