এলপি গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের দায়ী করেছে ক্যাব

- আপডেট সময় : ১১:১০:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
- / ১৫০৪ বার পড়া হয়েছে
এলপি গ্যাসের লাগামহীন দাম বৃদ্ধিতে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের দায়ী করেছে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ–ক্যাব। আর বিইআরসি দুষছে, খুচরা বিক্রেতাসহ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সরকার নির্ধারিত দামে এলপিজি বিক্রি না হলে, খুচরা বিক্রেতাসহ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানকে আইনের আওতায় আনার হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
কয়েকদিন ধরে বোতলজাত এলপি গ্যাসের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে চলছে। সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ মূল্য ১৪৯৮ টাকা হলেও খুচরা বাজারে একেকটি সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে ১৭শ থেকে ১৮শ টাকায়।
কি কারণে বাড়ছে, কারা বাড়াচ্ছে, পিছনের কারিগর বা কারা–খুঁজে বের করতে, এলপি গ্যাস উৎপাদনকারী, বাজারজাতকারী এবং ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সাথে নিজ কার্জালয় মতবিনিময়ের আয়োজন করে জাতীয় ভোক্তা আধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
এতে অংশ নিয়ে খুচরা বিক্রেতা ও ডিলারদের দাবি, এলপিজি বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো থেকেই তাদের কিনতে হচ্ছে ১৫২০ থেকে ১৫৮০ টাকায়।
ডলার সংকট, এলসি সমস্যাসহ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সমন্বয়হীনতা সংকটের কারণ বলে জানায়, অপারেটর কোম্পানীরা।
খোরা যুক্তি দিয়ে নয়, সবকিছু বিবেচনা করে ২৬৬ টাকা বাড়িয়ে এলপিজির নতুন দাম ১৪৯৮ নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানায়, এনার্জি রেগুলেটর কমিশন।
ক্যাব প্রতিনিধি জানান, বিপণন ও বিইআরসির সমন্বয়হীনতার মাসুল দিতে হচ্ছে ভোক্তাদের।
আর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলছেন, এর পিছনে বড় ধরনের কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে।
এলপি গ্যাসের মূল্যের গড়মিলকে জাতীয় সমস্যা বিবেচনা করে দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করার কথা জানান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।