মিয়ানমারে জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় আটকে পড়া পাকিস্তানিরা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বাংলাদেশে নবনিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত অ্যানা জেরার্ড ভ্যান লিউয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন তিনি।
রোববার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন দুই নবনিযুক্ত ও এক বিদায়ী রাষ্ট্রদূত। সকালে প্রথমে জার্মান রাষ্ট্রদূত এচিম টুইস্টার প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন। এসময় দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। একই সাথে বাংলাদেশ ও জার্মানির সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন নবনিযুক্ত ডাচ রাষ্ট্রদূত অ্যানা জেরাল্ড ভ্যান লিউয়েন। পরে একইস্থানে সাক্ষাৎ করেন নেপালের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত বংশীধর মিশ্র। রাষ্ট্রদূতরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের ভূয়শী প্রশংসা করেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান- এসময় প্রধানমন্ত্রী সব দেশের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রাখার আশা প্রকাশ করেন।