২২ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ছুটছেন জেলেরা
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০২:৪৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর ২০২০
 - / ১৫৮৪ বার পড়া হয়েছে
 
২২ দিনের অবরোধ শেষে ইলিশ শিকারে সাগরে ছুটছেন উপকূলীয় অঞ্চলের জেলেরা। ইলিশের প্রজনন এলাকায় গত ১৪ই অক্টোবর থেকে মাছ ধরা বন্ধে নিষেধাজ্ঞা কাল মধ্যরাতে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। পটুয়াখালীতে দীর্ঘদিন সাগরে অবস্থানের জন্য এসব ট্রলারে তোলা হচ্ছে জ্বালানী তেল, খাবার, মাছ ধরার সামগ্রী। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর নিষেধাজ্ঞা শেষে নতুন উদ্যমে নদীতে নেমেছে চাঁদপুরের জেলেরা। নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার ৮ ঘন্টার ব্যবধানেই বরিশাল নগরীর পোর্টরোড মোকামে ঢুকেছে প্রচুর রূপালী ইলিশ।
ইলিশের প্রজনন বাড়াতে ১৪ই অক্টোবর থেকে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ছিল বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত। আজ থেকে উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে সব। ২২ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ছুটছেন উপকূলীয় অঞ্চলের জেলেরা।
দীর্ঘদিন সাগরে অবস্থানের জন্য পটুয়াখালীতে ট্রলারে তোলা জ্বালানী তেল, খাবার, মাছ ধরার সামগ্রী মজুদ করা হয়েছে। প্রায় এক মাস অলস সময় কাটানোর পর বুধবার মধ্য রাতের পরই সাগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন তারা। ফলে প্রাণচাঞ্চল্যতা ফিরেছে উপকূলের জেলে পাড়াগুলোতে।
পিছিয়ে নেই চাঁদপুরের জেলেরা। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর নিষেধাজ্ঞা শেষে নতুন উদ্যমে নদীতে নেমেছেন তারা। প্রাণ চাঞ্চল্য ফিরে এসেছে চাঁদপুরের বড় স্টেশন মাছ ঘাটে।
এদিকে বরিশালের আড়তদার ও ব্যবসায়ীদের দাবি, ভারত যখন নিষেধাজ্ঞা দেয় সেসময়েই বাংলাদেশেও একই আইন বলবত করা উচিত।এ বছর ৬ লাখ মেট্রিক টন ইলিশ উৎপাদনের দাবি করলেন এ মৎস্য কর্মকর্তা।
প্রজনন সময় নদীতে মা ইলিশ শিকার বন্ধ রাখতে আইনশৃংখলা বাহিনীর ছিল কঠোর নজরদারী। নিষেধাজ্ঞার এ সময়ে ২ হাজার ৮শ ৪১ জন জেলেকে কারাদন্ড দেয়া হয়। মা ইলিশ জব্দ করা হয় ২৭ হাজার টন। আর প্রায় ৪৩ কোটি মিটার কারেন্ট জাল জব্দের পর পুড়িয়ে ফেলা হয়।
																			
																		













