লকডাউনের অজুহাতে বেড়েছে নতুন ওঠা সবজীর দাম

- আপডেট সময় : ০১:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ এপ্রিল ২০২১
- / ১৫৬৯ বার পড়া হয়েছে
রোজার আগে রাজধানীর বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা।লকডাউনের অজুহাতে বেড়েছে নতুন ওঠা সব্জীর দাম। মাছ-মাংসের দাম যেমন বাড়তি তেমনি মান ও ওজন নিয়ে ক্রেতাদের মাঝে রয়েছে চরম অসন্তোষ। পাশপাশি বেড়েছে সব ধরনের মুরগীর দাম।
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে এসে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে অসন্তোষ কথা জানান এই ক্রেতা। বলছেন, লকডাউন ও রমজান ইস্যুতে বেড়েছে সব ধরণের সব্জির দাম।
সব্জির দাম তুলে ধরেন বিক্রেতারা।
কমেছে সব ধরণের চালের দাম। মিনিকেট ৬২ টাকা থেকে ২ টাকা কমে ৬০ টাকায় নাজিস শাইল ৬২ , মোটা চাল ৪০,আটাশ ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
মশলার বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। মাছ ও মাংসের দাম আগের দরে রয়েছে। বেড়েছে দেশী ও পাকিস্তানী মুরগীর দাম। ব্রয়লার/ফার্ম মুরগী ১৬০টাকা, দেশীটা ৫’শ টাকার বেশী আর পাকিস্তানীটা ৩২০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।পণ্য দ্রব্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভের কথা জানান ক্রেতারা।
এদিকে, রমজান ইস্যূতে ইফতারির বাজারও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। খেজুরের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।প্রকারভেদে কেজি প্রতি ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১২টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মরিয়ম খেজুর ৭শ থেকে ৮শ টাকা, আজোয়াও একই দামে বিক্রি হচ্ছে।
কেজি প্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া ছোলা এখন ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। খেসারীও কেজি প্রতি ৭০টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বুটের ডালের বেশন ১২০টাকা, অ্যাংকরের বেশন ৭০টাকা। আর কাঁচাবাজরে টমেটো ২০ টাকা, মরিচ ২০ টাকা, শশা ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রমজান ও লকডাউনে পন্য দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকার কথাও জানিয়েছেন বিক্রেতারা।