বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি খাত হিমায়িত চিংড়ি
- আপডেট সময় : ১০:৩৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০
- / ১৬৭২ বার পড়া হয়েছে
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি খাত হিমায়িত চিংড়ি। কিন্তু এই সেক্টরে কোন শ্রমনীতি মানা হয় না । শ্রমিকদের অভিযোগ, শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো মালিকপক্ষের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত।
প্রতিবছর হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আসে চার হাজার কোটি টাকার বেশি। আর দেশের চিংড়ি রপ্তানিকারক এ সব শিল্প প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত প্রায় ৫০ হাজার শ্রমিক, যার ৭০ ভাগই নারী। কিন্তু এ সব প্রতিষ্ঠানে শ্রম আইন বাস্তবায়ন না হওয়ায় তাদের মানবেতর জীবন-যাপন করতে হচ্ছে।
চিংড়ি কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা অধিকাংশ সরকারী-বেসরকারী সংগঠন বিদেশি ফান্ডে পরিচালিত হয়। শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে আগ্রহের ঘাটতির কথা স্বীকার করলো শ্রমিকের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন। তবে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বলছে, শ্রম আইন মেন চলতে সকল কোম্পানীর প্রতি-ই নির্দেশনা রয়েছে।ইউরোপের বাজারে চিংড়ি রপ্তানিক অন্যতম শর্ত, কারখানাগুলোতে শতভাগ শ্রমিক অধিকার নিশ্চিত করা, তাই বর্তমান পরিস্থিতি’র উত্তরণ না হলে বিশ্ববাজারে চিংড়ি রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।


























