পৌষের শুরুতেই তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় নাকাল উত্তরাঞ্চলের জনজীবন

- আপডেট সময় : ০৭:৪৬:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০
- / ১৫৫৫ বার পড়া হয়েছে
পৌষের শুরুতেই তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় নাকাল উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। ঠাণ্ডায় জবুথবু দেশের অন্য জেলার বাসিন্দারাও। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা।
নীচে নামছে তাপমাত্রার পারদ সাথে হিমেল হাওয়া দিনাজপুরে বাড়িয়ে দিয়েছে শীতের প্রকোপ।তবে বাতাসে জলীয় বাম্পের পরিমান কমায় কমেছে কুয়াশা। তাই মৃদু শৈত্যপ্রবাহে পূর্বাভাস স্থানীয় আবহাওয়া অফিসের। আজ দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গাইবান্ধায় জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডা আর শীতের তীব্রতায় জন-জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশা আর তীব্র ঠান্ডায় জেলার শহর অঞ্চলসহ নদী তীরবর্তী মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নেত্রকোনায় সকাল থেকে ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করেই হাওরে কাজ করছে শ্রমজীবিরা।
মানিকগঞ্জে কনকনে শীতের সাথে হিমেল হাওয়ায় জন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
গোপালগঞ্জে ভোরে কুয়াশা পড়ায় ও হিমেল হাওয়া বয়ে যাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
শীতের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন কুড়িগ্রামের মানুষ। আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এদিকে, উত্তরের হিমেল বাতাসে জুবুথুবু হয়ে পড়ে সাতক্ষীরা জেলার জনজীবন। হাড় কাপানো শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ।