জমে উঠেছে টাঙ্গাইলের পশুর হাট
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০৬:০৩:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুন ২০২৩
 - / ১৮৮২ বার পড়া হয়েছে
 
জমে উঠেছে টাঙ্গাইলের পশুর হাট। স্থানীয় কৃষকদের পাশাপাশি মৌসুমি ব্যবসায়ীরাও গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। তবে দাম নিয়ে রয়েছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এদিকে..নরসিংদীর বিভিন্ন পশুর হাটেও চলছে শেষ সময়ের বেচাকেনা। হাটে বেচাকেনা নির্বিঘ্ন করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বিশেষ পদক্ষেপ।
টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর উপজেলায় ৪৭টি স্থায়ী হাটের পাশাপাশি অস্থায়ীভাবে আরও শতাধিক হাট বসেছে। ঈদের একদিন বাকি থাকায় হাটগুলিতে ক্রেতা বিক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে।উপজেলার গোবিন্দাসী হাটটিতে গরুর দর ৬০ হাজার টাকা থেকে দশ লাখ টাকা পর্যন্ত।
এ বছর গরুর দাম বেশি দাবি করছেন ক্রেতারা। তবে কোরবানি দিতে সাধ্যমত দামে গরু কিনতে চান ক্রেতারা।
এ বছর বেড়েছে খর, ভুসি, গমসহ গো-খাদ্যের দাম প্রায়। প্রতি গরুরতে খরচ বেড়েছে ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। সম্প্রতি গো-খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রান্তিক কৃষক ও খামারিদের পশুপালন খরচ অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। হাটে গরুর দাম নিয়ে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
কর্তৃপক্ষ বলছে, হাটে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও জাল টাকা লেনদেন প্রতিরোধে সকল প্রকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা করেছে। হাটে আগতদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে।
এদিকে , নরসিংদী জেলায় ২২টি স্থায়ী ও ৭১টি অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে। হাটগুলোতে উঠতে শুরু করেছে গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষ। চলছে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে দর কষাকষি। সবকিছুর পরেও নিজেদের পছন্দমত পশু কিনে কোরবানী দিতে চান ক্রেতারা। এদিকে ঈদের আগ পর্যন্ত সময়ে ভাল বিক্রির আশা বিক্রেতাদের।
প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর বলছে, এবার হাটগুলোতে দেশীয় গরুর চাহিদা বেড়েছে। প্রয়োজনের তুলনায় কোরবানীযোগ্য পশুও বেশী।
হাটগুলোতে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের বেচাকেনা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং জাল টাকার লেনদেন ঠেকাতে বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
																			
																		














