চাল-চলন ও খাদ্যের মানের কারণে গরুর নাম রাখা হয়েছে সাহেব
 
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০৫:৪৪:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুলাই ২০২১
- / ১৫৮৭ বার পড়া হয়েছে
চাল-চলন ও খাদ্যের মানের কারণে গরুর নাম রাখা হয়েছে সাহেব। ফ্রিজিয়ান জাতের কোরবানীর এ ষাঁড়টি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ নয়াপাড়ার নোমাজ আলী চার বছর ধরে লালন-পালন করছেন। ৪০ মণ ওজনের গুরুটির দাম চাওয়া হচ্ছে ৩০ লাখ টাকা। এদিকে, চাঁদপুরে চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশুর জোগান কম। এ পরিস্থিতিতে চোরাপথে ভারতীয় গরু ঢোকা নিয়ে শঙ্কায় আছে খামারীরা।
“মানিকগঞ্জের সাহেব” বলে ডাকা ৪০ মণ ওজনের ষাঁড়টির দাম চাওয়া হচ্ছে ৩০ লাখ টাকা। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী সাহেবকে এক নজর দেখার জন্য আসছে আর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে।
দেশীয় পদ্ধতিতে পালিত ষাঁড়টির উপযুক্ত দাম হলে খামারিরা উৎসাহিত হবে বলে মনে করে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
এদিকে, ঈদকে সামনে রেখে গরু মোটাতাজা করায় ব্যস্ত চাঁদপুরের খামারিরা। গরুকে শুধু প্রাকৃতিক ও দেশীয় খাবারই দেয়া হচ্ছে বলে জানান তারা।
গো-খাদ্য, ঘাষ উৎপাদন ও শ্রমিক খরচ অনেক বেড়েছে। তবু, ভারতীয় গরু না আসলে লাভের আশা করেন খামারিরা। জেলায় এবছরও ২২৫টি পশুর হাট বসবে। করোনা সংক্রমনের কথা মাথায় রেখে নয়টি অনলাইন প্লাটফর্মে পশু বেচা-কেনা হবে বলে জানায় প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
জেলায় তালিকাভুক্ত খামারি রয়েছে তিন হাজার দু’শ ৪০ জন। গরু-বাছুর রয়েছে ২৬ হাজার সাত’শ ৯০টি। ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু রয়েছে ১৩ হাজার ছ’শ ৫৪টি। কোরবানীর পশুর চাহিদা স্থানীয়ভাবেই মেটানো যাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা।

 
																			 
																		

























